স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকার খোঁজ নতুন নয়। কী খেলে ওজন কমবে, শারীরিক সমস্যাতেও লাগাম দেওয়া যাবে, তা নিয়ে ভাবেন সব বয়সের মানুষই।

সেই তালিকাতেই প্রথম সারিতে থাকে ওটস। ব্রেকফাস্ট থেকে লাঞ্চ। চটজলদি পেট ভরানোর স্ন্যাকস। সবেতেই প্রয়োজন ওটস।

ওটস গ্লুটেন ফ্রি। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন মেলে ওটল থেকে। এছাড়াও খনিজ, বহু পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট মিলছে ওটস থেকে।

ব্রেকফাস্টে দুধের সঙ্গে খাওয়া হয়ে থাকে ওটস। এছাড়া বিভিন্ন তরকারিতে ব্যবহার করা যায়। লাঞ্চে বা ডিনারে তরকারি বা ডালের সঙ্গেও খাওয়া হয়।

ফাইবার ও কার্বোহাইড্রেট রয়েছে ওটসে। শুধু তাই নয় প্রয়োজনীয় প্রোটিনেরও ভরপুর উৎস ওটস।

রক্তচাপ কমানোর জন্য যে ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রয়োজন, তা ওটসে পাওয়া যায়। এছাড়াও মেলে অন্য সুবিধাও।

কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই সেই ঝুঁকি কমাতে গেলে পাতে রাখতেই পারেন ওটস।

ওটসে সলিউবল ফাইবার রয়েছে। সেই কারণেই ডায়াবেটিকরাও ওটস খেতে পারেন। ফাইবার থাকার জন্য ব্লাড সুগারে লাগাম দিতেও কার্যকরী।

দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে, ফাইবার সমৃদ্ধ এবং আরও একাধিক পুষ্টিগুণ রয়েছে। তাই যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, ডায়েটে ব্যবহার করুন ওটস।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।