২০১১ সালে বিশ্বকাপের নায়ক তিনি, যুবরাজ সিংহ



ব্যাটে বলে অনবদ্য পারফর্ম করে দলকে খেতাব জিতিয়েছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্ট সেরা। তাও ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে।



কিন্তু তাঁর যে ক্যান্সার হয়েছে, সেটা প্রথমে মানতেই চাননি যুবরাজ।



তাঁর বাম ফুসফুসে টিউমার রয়েছে, ডাক্তার জানালেও, গোটা বিষয়টা মানতে বছরখানেক লেগেছিল বলে জানান যুবি।



এমনকী ডাক্তার তাঁকে তিন থেকে ছয় মাসের সময়কাল বেঁধে দিয়েছিলেন বলেও বলেন যুবরাজ।



তবে বেদনাদায়ক কেমোথেরাপির পর যুবরাজ ফিরে আসেন।



ডাক্তাররা তাঁকে জাতীয় দলে ফেরার জন্য অন্তত দুই থেকে তিন বছরের সময় দিলেও, মাত্র ছয় মাসেই ক্যান্সারকে হারিয়ে জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপান তিনি।



এই লড়াইকালে তাঁর অনিচ্ছা সত্ত্বেও ভারতের বিশ্বজয়ের নায়ককে বসতে হয়েছিল হুইলচেয়ারে।



তবে সেইসব বাধা অতিক্রম যুবরাজ শুধু জাতীয় দলে ফেরেনই না, ওয়ান ডেতে নিজের কেরিয়ারের সর্বোচ্চ ,স্কোরও করেন তিনি।



যুবরাজ যে শুধু মাঠ নয়, মাঠের বাইরে জীবনযুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন, তা কিন্তু বলাই বাহুল্য।