তবু এখানে পূজিত হন দেবী।

কোনও মূর্তি নেই।

এই পুজোর সূচনা করেছিলেন বর্ধমানের মহারাজা মহাতাব চাঁদ।

৩০০ বছর আগে

রাজা মহাতাব চাঁদের ইচ্ছে হয়েছিল রাজবাড়িতে দুর্গাপুজো করার।

কথিত আছে,

তিনশো থেকে সাড়ে তিনশো বছরের পুরনো পুজো।

পুরনো পুজো

আগে রাজবাড়ির আলাদা মন্দিরে পুজো হত।

আলাদা মন্দিরে পুজো

সময়ের স্রোতে সেই মন্দিরও এখন জীর্ণ।

জীর্ণ মন্দির

১২ বছর অন্তর পটে নতুন করে ছবি এঁকে দেবীর অঙ্গরাগ হয়।

দেবীর অঙ্গরাগ

বাঙালিদের পাশাপাশি গুজরাতিরাও এই পুজোয় অংশ নেন।

পুজোয় অংশগ্রহণ

কালের স্রোতে অনেক কিছুই ম্লান হয়ে গিয়েছে।

ম্লান