উচ্চশিক্ষা এখন বেশ খরচসাপেক্ষ। জমানো পুঁজি খরচ করে তা সম্ভব নয়। তাই উপায় শিক্ষা ঋণ।



ভারতীয় পড়ুয়াদের একটি বড় অংশ উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান বা দেশের কোনও নামীদামী প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে থাকেন। তার খরচ বিস্তর



এই সব ক্ষেত্রে পড়াশোনার খরচের চিন্তা দূর করে Education Loan বা শিক্ষা ঋণ।



সময়সীমা মেনে যাবতীয় নথি ঠিকমতো জমা দেওয়ার উপর নির্ভর করে কত দ্রুত এবং সহজে এডুকেশন লোন পাওয়া যাবে।



ঠিকমতো শিক্ষা ঋণ পেতে গেলে নথি তৈরি রাখতে হবে। সেই চেকলিস্টে কী কী রয়েছে?



পাসপোর্ট, প্যান কার্ড, আধার কার্ড- পরিচয় ও ঠিকানার প্রামাণ্য নথি হিসেবে এগুলো তৈরি রাখতে হবে।



যাবতীয় মার্কশিট, শংসাপত্র, TOEFL, IELTS, GRE, GMAT-এর মতো পরীক্ষার টেস্ট স্কোর গুছিয়ে রাখতে হবে।



যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করবেন, সেখানে ভর্তি হওয়ার প্রামাণ্য নথি (Proof of Admission) প্রয়োজন, সেখানকার ফি-স্ট্রাকচারের নথিও লাগবে।



KYC, আয়ের শংসাপত্র, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, ITR- এসব এগুলি তৈরি রাখতে হবে (সহ আবেদনকারীর)



Collateral বা বন্ধকের বিনিময়ে ঋণ হলে সেই সম্পত্তির নথি, বাড়ির ক্ষেত্রে Building Approvals লাগবে।