বার্সেলোনার সর্বকালের সর্বসেরা ফুটবলার তথা সর্বোচ্চ গোলদাতাদের মধ্যে লুইস সুয়ারেজ রয়েছেন। তিনি কাতালান ক্লাবের হয়ে একগুচ্ছ ট্রফি জেতেন।

তারপর বার্সা ছেড়ে স্পেনেরই আরেক বড় ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদে যোগ দেন সুয়ারেজ। সেখানেও লিগ জেতেন উরুগুয়ান মহাতারকা।



স্যর অ্যালেক্স ফার্গুসন তাঁর মধ্যে তেমন বিশেষ কিছু দেখেননি। তাই ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় ১৯ বছর বয়সি মিডফিল্ডারকে।

ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্তাসে যোগ দিয়ে পোগবা বিশ্ববন্দিত মিডফিল্ডারে পরিণত হয় এবং তাঁকে রেকর্ড দামে পুণরায় কেনে ম্যান ইউনাইটেড।

তালিকায় রয়েছেন জুভেন্তাসেরই আরেক মিডফিল্ডার তথা বিশ্বজয়ী আন্দ্রে পির্লো।

৩০-উর্ধ্ব পির্লোকে এসি মিলান ছেড়ে দিলে তাঁক দলে নেয় জুভে। ক্লাবের হয়ে একাধিক ট্রফি তো জেতেনই, পাশাপাশি নাগাড়ে তিন মরশুম তিনি লিগ সেরা ফুটবলার নির্বাচিত হন।

মতান্তরে ফুটবল ইতিহাসের সর্বসেরা ফ্রি ট্রান্সফার রবার্ট লেয়নডস্কি। ২০১৪ সালে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে বায়ার্ন মিউনিখে যোগ দিয়ে লেয়নডস্কি মুড়ি মুড়কির মতো গোল করেন।

বাভেরিয়ান ক্লাবের হয়ে হেন কোনও ট্রফি নেই, যা লেয়নডস্কি জেতেননি। তাঁর প্রভাব, তাঁর দক্ষতার জন্য পোলিশ তারকা কিন্তু এই তালিকায় এক নম্বরে থাকার যোগ্য দাবিদার।

লিওনেল মেসি কোনওদিন বার্সেলোনা ছাড়বেন, এই কথাটাই কেউ ভাবতে পারেননি। সেই কারণেই সম্ভবত মেসির পিএসজিতে যোগ দেওয়া সেরা ফ্রি ট্রান্সফার।

প্যারিসের ক্লাবে তিনি বেশ কয়েকটি ট্রফিও জেতেন।