ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ

বিটের রস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। নাইট্রেট যা বিটের রসে থাকে তা রক্তে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয় এবং রক্তজালিকার ওপর চাপ কমায় ও প্রসার ঘটাতে সহায়ক।

ডায়েবেটিস নিয়ন্ত্রণ

বিট ডায়েবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। এতে হাইপোগ্লাইসেমিক গুণ রয়েছে। এজন্য ডায়েবেটিস রোগীদের পক্ষে বিট উপকারী হতে পারে।

হিমোগ্লোবিন বাড়ায়

রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সহায়ক বিট

স্মৃতিভ্রংশের ক্ষেত্রে সহায়ক

বিটের নাইট্রেস মস্তিষ্কে রক্তের সঞ্চালন বাড়িয়ে দিতে সহায়ক হয়, ফলে তা স্মৃতিভ্রংশের গতিতে রাশ টানতে সহায়ক।

স্বাস্থ্যকর ওজন বজায়ে সহায়ক

বিটের রসের ক্যালোরি কম এবং এতে কার্যত ফ্যাট নেই। ফলে তা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে

স্ট্রোকের আশঙ্কা রোধে সহায়ক

বিটের নাইট্রেট শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। ফলে স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা রোধের ক্ষেত্রে সহায়ক

ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধে সহায়ক

বিটের রঙ আসে বেটালেইনস থেকে, যা জলে দ্রবীভূত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে বিট ক্যানসার রোধে সক্ষম হতে পারে।

পটাসিয়ামের উৎস

বিট পটাসিয়ামের খুব ভালো উৎস। এই উপাদান স্নায়ু ও পেশীর কার্যক্ষমতা সঠিক রাখতে সহায়ক।

অন্যান্য খনিজের উৎস

প্রয়োজনীয় খনিজ ছাড়া শরীর যথাযথভাবে কাজ করতে পারে না। বেশ কিছু খনিজ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। অন্যগুলি হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

বিটে রয়েছে আয়রন

আয়রন স্নায়ু ও পেশীর কাজের ক্ষেত্রে সহায়তা করে।