মরশুম পরিবর্তনের সময় খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। সহজে হজম হবে এই জাতীয় খাবার খান। ইনফেকশন এড়াতে চাইলে বাইরের খাবার বন্ধ করুন।
এছাড়াও এমন ধরনের খাবার খান, যা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। মেনুতে মরশুমের একটি ফল অবশ্যই রাখা প্রয়োজন। ফাস্ট ফুড, ভাজাভুজি, গুরুপাক খাবার না খাওয়াই ভাল।
মরশুমের পরিবর্তনের সময় আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি সামান্যও দুর্বল থাকে তাহলে আপনি সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। তাই সতর্ক থাকুন। রোজ সঠিক পরিমাণে জল খেতে হবে।
শরীরে যাতে জলের ঘাটতি অর্থাৎ ডিহাইড্রেশন না হয়, সেদিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। জল কম খাওয়া হলে বদহজম, অ্যাসিডিটি, গ্যাসের সমস্যা দেখা দেবে।
সারাবছর সুস্থ থাকার অন্যতম চাবিকাঠি হল নিয়মিত শরীরচর্চা করা। তাই মরশুমের পরিবর্তনের সময় অবশ্যই রোজ নিয়ম করে শরীরচর্চা করুন। সুস্থ-সবল থাকবেন।
নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সুদৃঢ় হবে। ফলে চট করে অসুস্থ হয়ে পড়বেন না আপনি। এছাড়াও সচল থাকবেন।
পর্যাপ্ত ঘুম অতি অবশ্যই সব সময়েই প্রয়োজন। সঠিক পরিমাণে ঘুম না হলে আপনি অবধারিত ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। সারাদিন ঝিমিয়ে থাকার প্রবণতা দেখা যাবে।
নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে ক্লান্ত, অবসন্ন শরীরে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও সঠিক মাত্রায় বজায় থাকবে। ফলে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে।
শীতের পর বসন্তকাল এবং তারপর গরম আসার আগে আবহাওয়ার প্রকৃতি একটু অদ্ভুত হয়। এই গরম অনুভূত হবে, তো এই ঠান্ডা। এরকম মরশুমে একটু অসতর্ক হলেই জ্বর, সর্দি-কাশি এইসব সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই বাতসে শীতের আমেজ থাকলে নিজের সুরক্ষার জন্য গরম পোশাক পরুন। গলা-কান ঢেকে রাখুন যাতে সহজে ঠান্ডা না লাগে। অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে হাঁচি এড়াতে মাস্ক ব্যবহার করুন।