কপি জাতীয় সবজি যেমন ব্রকোলি, ফুলকপি, কেল, বাঁধাকপি খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দেওয়াই ভাল।



গ্লুটেন মুক্ত খাবার খেতে হবে। পাঁউরুটি, নুডলস বা আটা-ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার বাদ দেওয়া উচিত।



প্রক্রিয়াজাত খাদ্যে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট, শর্করা বা অ্যাডিটিভ থাকে যাচ্ছে থাইরয়েডে সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে।



অতিরিক্ত শর্করা খাওয়াও প্রদাহের কারণ হতে পারে। এর ফলে বিপাকীয় ভারসাম্য নষ্ট হয়।



ভাজাভুজি থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়। অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট থেকে হরমোনের সমস্যা হয়, যার মধ্যে থাইরয়েডের হরমোনও থাকে।



থাইরয়েডের ক্ষেত্রে আয়োডিন অপরিহার্য। কিন্তু অতিরিক্ত সেবন করলে তা থাইরয়েডের কর্মক্ষমতায় প্রভাব ফেলে।



অ্যালকোহল বা মদ্যপানও থাইরয়েডের ক্ষতি করে। এর ফলে থাইরয়েড হরমোন উৎপাদন বাধাপ্রাপ্ত হয়।



ফাস্ট ফুড একেবারে বর্জনীয়। এতে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট, সোডিয়াম, শর্করা, সবকিছু থাকে যা প্রদাহ তৈরি করে।



অত্যাধিক পরিমাণে ক্যাফেইন গ্রহণ করলে তা থাইরয়েড হরমোনের শোষণ ক্ষমতায় প্রভাব ফেলে যা শরীরের ক্ষতি করে।



আর্টিফিশিয়াল স্যুইটেনার থাইরয়েডের কাজে হস্তক্ষেপ করে, তাই কৃত্রিম মিষ্টি করার জিনিস কম খাওয়াই ভাল।