ব্লাড সুগার এমন একটি জিনিস, যা প্রয়োজনের তুলনায় কমে গেলেও বিপদ।

রক্তে যতটা শর্করার প্রয়োজন। তার চেয়ে কমে গেলে এই সমস্যা হয়। রোগটির নাম হাইপোগ্লাইসেমিয়া

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই রোগীদের পোর্টেবল গ্লুকোজ মনিটর ব্যবহার করা উচিত।

হাত-পা কাঁপতে পারে। ঘাম হতে পারে। ঝিমুনি আসতে পারে। হঠাৎ দুর্বল লাগতে পারে।

ঘুমের মধ্যে হলে অস্বাভাবিক ভাবে ঘাম হবে, ঘুম ভাঙার পরে ক্লান্ত লাগবে

কোনও সময় নষ্ট না করে চিনি, গুড় বা মধু খেতে হবে। লজেন্স বা চকোলেট বার খাওয়ানো যায়।

সন্দেশ, রসগোল্লার মতো মিষ্টিও কাজে আসবে। সমস্যা না মিটলে, ফের মিষ্টিজাতীয় খাবার খেতে হবে।

যদি রোগী ঘুমন্ত অবস্থায় থাকে বা খাওয়ানোর মতো অবস্থায় না থাকে। তাহলে দ্রুত কোনও চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

এমন সমস্যা থাকলে বেশিক্ষণ খালি পেটে থাকা যাবে না। নির্দিষ্ট সময় অন্তর খেয়ে নিতে হবে।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতির জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন