আটে ৮। সব ম্যাচে জিতে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে। সেমিফাইনাল সবার আগে পাকা করে ভারত। শেষ চারে সম্ভাব্য প্রতিপক্ষ কিউয়িরা। ভারত ও নেদারল্যান্ডসের কাছে হার। ৭ ম্যাচে জয়। ১৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় দুই নম্বরে থেকে সেমিতে দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাড ম্যাক্সের দুরন্ত দ্বিশতরানে সেমিফাইনাল পাকা করেছে অজিরা। আপাতত ৮ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট। তিনে থেকে সেমিতে। প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে মেগা ম্যাচ ইডেনে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের কার্যত পাকা সেমি। ভারতের বিরুদ্ধে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে ম্যাচ ওয়াংখেড়েতে। আপাতত ৯ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট। ৮ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট। ইংল্যান্ডকে হারালে ১০ পয়েন্ট হবে। তবে রান রেটে অনেকটা এগিয়ে কিউয়িরা। তাই ইডেনেই সম্ভবত বিশ্বকাপ অভিযান শেষ হচ্ছে বাবর আজমদের। ৯ ম্যাচে ৮ পয়েন্ট। ৬ নম্বরে থেকে বিশ্বকাপ অভিযান শেষ আফগানিস্তানের। সেমির অঙ্ক থেকে ছিটকে গেলেও স্থান পাকা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। ৮ ম্যাচে মাত্র ৪ পয়েন্ট। বিশ্বকাপের শুরু থেকেই মুখ থুবড়ে পড়ে প্রথম দল হিসেবে সেমির অঙ্কের বাইরে চলে যায় ইংল্যান্ড। ৮ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট। তালিকায় ৮ নম্বরে। সুতোয় ঝুলছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার ভাগ্য। ৯ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট। রান রেট নিচের দিকে থাকায় তালিকায় ৯ নম্বরে। ১৯৯৬-র ক্রিকেট বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা ছিটকে গিয়েছে ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকেও। প্রোটিয়াদের টেক্কা বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের সবথেকে বড় প্রাপ্তি। ৮ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট। পয়েন্ট তালিকার সবথেকে নিচে। বিশ্বকাপে শেষ ম্যাচ ভারতের বিরুদ্ধে।