জিম বা শরীরচর্চার পর কী খাবেন ? কেউ কেউ প্রোটিন পাউডার পছন্দ করলেও, অনেকেই প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া বিকল্প খাবারের দিকে ঝোঁকেন।

দুধ এক ধরনের সুপারফুড। যা প্রায় সব বাড়িতেই রাখা থাকে।

দুধের উপকারিতা প্রতি ১০০ মিলিতে ৩.৪ গ্রাম প্রোটিন পুষ্টি পাওয়া যায়। তাই বাজারজাত প্রোটিন মিশ্রণের পরিবর্তে ঠান্ডা দুধ পান করুন।

মাছ

প্রোটিনের কথা উঠলে সুপারফুড মাছের কথা উঠে আসে।

কতটা উপকারী মাছ ? প্রতি ১০০ গ্রামে ২৩.৫ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।

ডিম সিদ্ধ বা ভেজে খেতে পারেন। প্রোটিনের অন্যতম উৎস এটি।

ডাল

প্রোটিন শেকের পরিবর্তে বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন ডাল।

চিনাবাদামের মাখন চিনাবাদাম দিয়ে তৈরি হওয়ায় প্রোটিনের অন্যতম উৎস। প্রতি একশো গ্রামে থাকে ২৯.৫ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে।

বেরি-সহযোগে টক দই

প্রোটিনের উৎস টক দই। অন্যদিকে, ভিটামিন, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের উৎস ব্লুবেরি ও স্ট্রবেরি। এই দুইয়ের মিশ্রণ খাওয়া যেতে পারে।

মিষ্টি আলু

এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন-এ, সি ও বি-৬। এছাড়া, ফাইবার, খনিজ ও ম্যাগনেসিয়াম। যা ওয়ার্কআউটের পর খাওয়া যেতে পারে।