তরমুজ স্বাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর। গ্রীষ্মকালে গলা ভেজাতে দারুণ এই ফল।
তরমুজে ক্যালোরির পরিমাণ আম, কাঁঠাল , লিচুর থেকে বেশ কম। তাই ফল বা জুস দুই ভাবেই খেতে পারেন ডায়াবেটিকরাও।
এই ফলে বেশিরভাগ জল, কার্বহাইড্রেট থাকে সামান্য। ফ্যাট বা প্রোটিন এই ফলে থাকে না বললেই চলে।
তরমুজে থাকা কার্বহাইড্রেটের বেশির ভাগই গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ।
কোনও মিষ্টি ফল বেশি পরিমাণে খেলে রক্তের গ্লুকোজ বেড়ে যেতে পারে।
তরমুজ অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর। নানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এই ফল ।
তরমুজে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে। শরীরচর্চার পর এক বাটি তরমুজ খেতে পারেন।