তরমুজ স্বাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর।

তরমুজ স্বাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর। গ্রীষ্মকালে গলা ভেজাতে দারুণ এই ফল।

তরমুজে ক্যালোরির পরিমাণ আম, কাঁঠাল , লিচুর থেকে বেশ কম।

তরমুজে ক্যালোরির পরিমাণ আম, কাঁঠাল , লিচুর থেকে বেশ কম। তাই ফল বা জুস দুই ভাবেই খেতে পারেন ডায়াবেটিকরাও।

এই ফলে বেশিরভাগ জল, কার্বহাইড্রেট থাকে সামান্য।

এই ফলে বেশিরভাগ জল, কার্বহাইড্রেট থাকে সামান্য। ফ্যাট বা প্রোটিন এই ফলে থাকে না বললেই চলে।

তরমুজে থাকা কার্বহাইড্রেটের বেশির ভাগই

তরমুজে থাকা কার্বহাইড্রেটের বেশির ভাগই গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ।

তরমুজ মিষ্টি হওয়ায় অনেক ডায়াবেটিস-রোগীরা

তরমুজ মিষ্টি হওয়ায় অনেক ডায়াবেটিস-রোগীরা ভয় পান খাবেন কি খাবেন না ভেবে।

কোনও মিষ্টি ফল বেশি পরিমাণে খেলে

কোনও মিষ্টি ফল বেশি পরিমাণে খেলে রক্তের গ্লুকোজ বেড়ে যেতে পারে।

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা এক কাপ তরমুজ ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন।

পুষ্টিবিদদের কারও কারও মতে, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা এক কাপ তরমুজ ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন।

তরমুজ অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর।

তরমুজ অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর। নানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এই ফল ।

চোখ ও ত্বকেরও জন্য তরমুজ খুব ভালো।

শিশুদের যদি সুগার থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকেরল পরামর্শ নেওয়া উচিত। চোখ ও ত্বকেরও জন্য তরমুজ খুব ভালো।

তরমুজে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে।

তরমুজে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে। শরীরচর্চার পর এক বাটি তরমুজ খেতে পারেন।