সতীর একান্ন পীঠের অন্যতম কালীঘাট। কলকাতার নামকরণ কালীক্ষেত্রকে ঘিরে।

উত্তরে দক্ষিণেশ্বর আর দক্ষিণে বহুলা বা বেহালা। মাঝে ধনুকের মতো বাঁকা অংশ কলকাতা।

কলকাতার অভিভাবকরূপে কালীঘাটে ( Kalighat ) বিরাজ করছেন মা দক্ষিণাকালী।

চন্ডীমঙ্গলে আছে, ‘কালীঘাট এড়াইল বেনের নন্দন। কালীঘাটে গিয়া ডিঙি দিল দরশন।।’

সারা বছরই শনিবার ও মঙ্গলবার মন্দিরে ভক্তদের ভিড় বেশি থাকে।

মন্দিরের পাশেই রয়েছে কালীয় হ্রদ বা কালীকুণ্ড। আগে আদি গঙ্গার সঙ্গে এর যোগ থাকলেও বর্তমানে তা ছিন্ন হয়েছে।

কালী মন্দিরের মাহাত্ম্যর সঙ্গে জড়িয়ে আছে কালীকুণ্ডে স্নানের মাহাত্ম্য।

কালীকুণ্ড থেকেই সতীর চরণাঙ্গুলি পেয়েছিলেন ব্রহ্মানন্দ ও আত্মারাম।

উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে শ্রীরামকৃষ্ণ ভাগ্নে হৃদয়কে নিয়ে এসেছিলেন কালীঘাট।

শ্রীমা সারদাদেবীও এখানে মা কালীকে দর্শন করতে এসেছিলেন।

শ্রীমা সারদাদেবীও এখানে মা কালীকে দর্শন করতে এসেছিলেন।