কুমড়োর বীজে রয়েছে অনেক গুণ। স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু স্ন্যাকস হিসেবে কুমড়োর বীজ খেতে পারেন আপনি।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

বাড়িতে কুমড়ো এনে প্রথমে বীজগুলি আলাদা করে ভালভাবে শুকিয়ে নিন। তারপর শুকনো কড়াইতে ভেজে নিতে হবে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

বিভিন ধরনের নিরামিষ পদ, ডাল এবং স্যুপের মধ্যে কুমড়োর বীজ মিশিয়ে খেতে পারেন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

অনেকে বাড়িতে কুকিজ কিংবা প্রোটিন বার বা মিষ্টি তৈরি করেন। তার উপরেও সামান্য কুমড়োর বীজ ছড়িয়ে দিতে পারেন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

কুমড়োর বীজ এমনিও চিবিয়ে খাওয়া যায়। স্বাদের জন্য সামান্য নুন মিশিয়ে নিতে পারেন। তবে অল্প পরিমাণে খেতে হবে এই বীজ।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

অনেকেরই রাতে ঘুমের সমস্যা হয়। শুতে গেলে কিছুতেই ঘুম আসে না। এই সমস্যা যাঁদের রয়েছে তাঁরা কুমড়োর বীজ খেয়ে দেখতে পারেন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং ভিটামিন ই প্রচুর পরিমাণে রয়েছে কুমড়োর বীজের মধ্যে। এই বীজ খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর হয়।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

কুমড়োর বীজ কোষের ক্ষয় রোধ করে। ভিটামিন ই থাকায় এই বীজ ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের জন্যেও ভাল।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক এবং ম্যাঙ্গানিজে ভরপুর কুমড়োর বীজ খেয়াল রাখে হৃদযন্ত্রের। সুদৃঢ় করে হাড়ের গঠনও।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকার ফলে কুমড়োর বীজ অন্ত্রের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। বদহজমের সমস্যা কমায়। টাইপ-২ ডায়াবেটিসের সমস্যাও কমায়।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels