সর্দি ও কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, ঠাণ্ডাজনিত সমস্যায় দারুণ কাজ করে তুলসী পাতার চা। রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। (ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসিতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট থাকে। যা জ্বর ও শ্বাসকষ্ট মতো সাধারণ অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
প্রাচীন কাল থেকে শরীরে ক্ষত নিরাময় ও সংক্রমণ রোধে ব্যবহার হয়ে আছে তুলসি।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসির ব্যবহার ক্যানসার সৃষ্টিকারী রোগ ও HIV কোষের বৃদ্ধি রোধ করে।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসি পাতার রস শরীরের রক্তকে বিশুদ্ধ করে। ফলে রক্ত জনিত সমস্যার সমাধান হয় তুলসি সেবনে।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসি গাছের সব কটি অংশই উপকারি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এই গাছের পাতা, ফুল, বীজ ও মূল সবই কাজে আসে।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
মানসিক চাপ কমাতেও তুলসির ব্যবহার অত্যন্ত কার্যকরী।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসি হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করার পাশাপাশি পেট ফাঁপা ও গ্যাস কমাতে কাজে আসে।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসি পাতার চা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং জ্বরের সময় অত্যন্ত উপকারি।(ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
তুলসি পাতার রস হাঁপানি কমাতে ও শ্বাসনালীতে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে.ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। (ছবি-সৌজন্য)