আতশবাজি পোড়ানোর সময় তা থেকে নির্গত ধোঁয়া থেকে নিজেদের দূরে রাখুন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

সম্ভব হলে আতশবাজি পোড়ানোর সময় মুখে মাস্ক পরে থাকুন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

নিজের পাশাপাশি বাড়ির অন্যান্য সদস্যদেরও আতশবাজির ধোঁয়া থেকে দূরে রাখুন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানির রোগীরা তাঁদের জন্য নির্দিষ্ট ওষুধ খেতে ভুলবেন না।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

হাঁপানির রোগীরা প্রয়োজনে ঘরের দরজা ও জানলা বন্ধ রাখুন। এতে বাইরের ধোঁয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

কালী পুজোর সময় শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানির রোগীরা শরীরে জলের যোগান যাতে কম না হয় তার দিকে খেয়াল রাখুন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানির রোগীরা খুব প্রয়োজন না পড়লে বাজি পোড়ানোর জায়গা থেকে দূরে থাকুন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

বাড়িতে শ্বাসকষ্টের রোগী থাকলে তাঁর সামনে বাজি পোড়ানো থেকে বিরত থাকুন।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

আতশবাজির দূষণের কারণে শ্বাসকষ্ট হলে প্রয়োজনে সাহায্য নিন চিকিৎসকের।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)