বাজারে একটু কম পাওয়া গেলেও, আতা ফলটি কিন্তু বেশ জনপ্রিয়। অনেকেই এই ফলটি খেতে ভীষণ ভালবাসেন।
তবে আতা ফলটি সবার জন্য খাওয়া মোটেই ঠিক নয়। না জেনে খেলে হতে পারে একাধিক সমস্যা!
আতায় ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার থাকে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
আতার খোসা এবং বীজ একেবারেই নিরাপদ নয়। এই ২টি জিনিস বাদ দিয়ে, খুব সাবধানে খাওয়া উচিত।
আতার খোসা বা বীজ চোখের সংস্পর্শে আসলে চোখের গুরুতর সমস্যা হতে পারে অনেক সময়।
আতায় প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে, ফলে যাঁদের সুগারের সমস্যা রয়েছে তাঁদের জন্য আতা একেবারেই নিরাপদ নয়।
যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, আতা এড়িয়ে চলাই ভাল কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে।
অতিরিক্ত আতা খেলে শরীরে বেড়ে যেতে পারে কোলেস্টেরলের মাত্রা! ফলে হৃদরোগের মতো সমস্যা হতে পারে।
অন্তঃসত্তা থাকাকালীন আতা খেলে, অনেক সময় গ্যাস বা বদহজমের মতো প্রবণতা দেখা দিতে পারে কারণ আতা সহজে হজম হয় না
অনেকের আতা খেলে ত্বকে অ্যালার্জির মতো সমস্যা হয়। তাদের আতা এড়িয়ে যাওয়া উচিত।