নরম পানীয় ও প্যাকেটজাত ফলের রসে প্রচুর চিনি থাকে। ডায়াবেটিস হলে অবিলম্বে ছেড়ে দিন এগুলি খাওয়া, সুগার ইনটেকের মাত্রা কমবে।
সাদা রুটি, সাদা চাল এবং পাস্তার মতো পরিশোধিত শর্করা দ্রুত গ্লুকোজে পরিণত হয়। এটি দ্রুত রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়ায়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ফ্রাইড চিকেন, এবং পকোড়ার মতো খাবার শরীরের কলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। এই ধরনের ভাজা খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের দ্রুত ওজন বাড়িয়ে দিয়ে সমস্যায় ফেলতে পারে।
বেকন এবং সসেজের মতো প্রক্রিয়াজাত মাংসে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং প্রিজারভেটিভ থাকে। এই খাবারগুলি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় যা ডায়াবেটিক রুগীদের পক্ষে ক্ষতিকর।
ফুল ক্রিম দুধ, পনির এবং মাখনে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এই খাবারগুলো ডায়াবেটিক রোগীদের ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও খারাপ করতে পারে।
চিপস, বিস্কিট এবং নোনতা খাবারে প্রায়শই ভাজা হয় এবং অত্যন্ত বেশি পরিমাণে লবণ, অস্বাস্থ্যকর তেল এবং পরিশোধিত ময়দা থাকে। এই উপাদানগুলি হঠাৎ শর্করার বৃদ্ধি এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
অনেকেরই প্রাতরাশে সিরিয়াল খাবার অভ্যাস রয়েছে। অনেকে মনে করে, এটা স্বাস্থ্যকর। তবে সিরিয়ালে আসলে চিনি বেশি আর ফাইবার কম থাকে। এটি খেলে দিনের শুরুতেই রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাবে
ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি থেকে শুরু করে চকোলেট, কেক.. এই সমস্ত জিনিসেই প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। ডায়াবেটিক রোগীদের এই ধরণের খাবার না খাওয়াই উচিত।
ফ্লেভার্ড দই ও আইসক্রিমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। এটি অল্প পরিমাণে খেলেও ডায়বেটিক রোগীদের ক্ষতি হতে পারে।
অতিরিক্ত মদ্যপান করলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে লিভারের স্বাস্থ্য নষ্ট হয় ও ওষুধের কার্যকারীতা কমে যায়