এতে ফাইবার প্রচুর থাকে। ওটসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, আয়রন, প্রোটিন ও ভিটামিন বি।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে ওটস উপকারী। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত রাখে ওটস।
লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণে রাখে, কোলেস্টেরলের সমস্যায় ওটস উপকারী ।
ব্রেকফাস্টে ওটস পেট ভরায়, এনার্জি দেয়। পেট পরিষ্কার রাখে। সেই সঙ্গে ক্যালরিও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টসে ভরপুর এই শস্য। ম্যাগনেসিয়াম, কপার, জিঙ্ক, আয়রনে সমৃদ্ধ ওটস।
দুধ, মধু ও ওটস দিয়ে ব্রেকফাস্ট খেতে পারেন। দুধ হতে হবে ডাবল টোনড।
রাতে দইয়ে ভিজিয়ে রাখুন ওটস। সকালে ফল টুকরো করে ছড়িয়ে দিন। ব্রেকফস্টে খান।
ওটস ও আটা দিয়ে রুটি তৈরি করে খেতে পারেন।
অনেক তেল, ঘি দিয়ে রান্না করবেন না। ওটসের খিচুড়িতে বেশি মাখন- ঘি দিয়ে খেয়েও তো লাভ নেই।
ওটসের ইডলিও বেশ ভাল। ওটস দিয়ে দুধ রাতেও খাওয়া যেতে পারে।
বলিরেখা পড়া রোধ করে। মুখে লাগান দুধ, মধু ও ওটস দিয়ে প্যাক।