পিৎজা। পার্টির মাস্ট মেনু থেকে বিকেলের স্ন্যাক্স, সবেতেই সমান স্বচ্ছন্দ মুখরোচক এই খাবার। বাড়ির রান্নাঘরেও বানানো যায়।

আদতে এর জন্ম ইতালিতে। তারপর নানাভাবে নানাস্বাদে ছড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীতে। স্টাইলভেদে রয়েছে একাধিক নামও।

নেরোলিটান পিৎজা। এটাকেই পিৎজার আদিরূপ বলা হয়। ইতালির নেপলসে আঠারশো শতাব্দী থেকে সাধারণ বাসিন্দাদের সস্তার খাবার।

শিকাগো পিৎজা। ইতালিয়ান অভিবাসীদের হাত ধরে উৎপত্তি এর। তুলনায় মোটা ক্রাস্টের উপর তৈরি এই পিৎজা।

নিউ ইয়র্ক স্টাইল। আমেরিকার অত্যন্ত জনপ্রিয় এই ধরনের পিৎজা। স্লাইস থাকে এবং বাইরের ক্রাস্ট খুবই ক্রিসপি হয়ে থাকে।

সিসিলিয়ান পিৎজা। ইতালির সিসিলি দ্বীপের নাম অনুসারে এমন নাম। খুব মোটা এই পিৎজার টুকরো। টম্যাটো সসের ব্যবহার বেশি।

গ্রিক পিৎজা। মূলক গ্রিসের অভিবাসীদের হাত ধরে আমেরিকার মাটিতে শুরু হয় এই ধরনের পিৎজা তৈরি। পিৎজার নীচের দিকটি পুড়ে যায়।

এছাড়াও আমেরিকার বিভিন্ন প্রদেশের নামে রয়েছে একাধিক পিৎজা। স্থান-কাল ভেদে বদলে যায় রেসিপি এবং নাম।

পিৎজা যে ধরনের রুটিতে তৈরি হয়। সেটিও দুই ভাগ। থিন ক্রাস্ট এবং থিক ক্রাস্ট। ক্রাস্টের ধরন অনুযায়ী বদলে যায় স্বাদও।

ভারতীয় রান্নার স্বাদ আনতে ভারতীয় বেশ কিছু রেসিপিও এখন টপিংস আকারে ব্য়বহার হয় 'ইন্ডিয়ান স্টাইল' পিৎজায়।