ভূত চতুর্দশীতে ঘরের মধ্যে জ্বালানো হয় ১৪টি মাটির প্রদীপ। খাওয়া হয় ১৪ রকমের শাক।



কথিত আছে, কার্তিক মাসের এই তিথিতেই নরকাসুরকে বধ করেন শ্রীকৃষ্ণ।



বিশ্বাস, নরকাসুররূপী রাজা বলি ভূত চতুর্দশীর তিথিতে অসংখ্য অনুচর-সহ ভূত, প্রেত নিয়ে মর্ত্যে নেমে আসেন পুজো নিতে।



মানুষের বিশ্বাস, এই তিথিতেই প্রেতাত্মা বা ভূতের দল নেমে আসে পৃথিবীতে। তাই এই দিনটিকে বলা হয় ভূত চতুর্দশী



কারও কারও বিশ্বাস, পূর্বপুরুষেরা ওই দিন পরলোক থেকে ইহলোকে নেমে আসেন।



হিন্দু শাস্ত্রমতে বলা হয়, এই তিথিতে সন্ধ্যা নামার পর পরই অশরীরী প্রেতাত্মারা বের হয়ে আসেন।



আর তাদের হাত থেকে নিস্তার পেতে সন্ধ্যায় পর গৃহস্থের বাড়িতে ১৪টি প্রদীপ জ্বালানোর নিয়ম।



হিন্দু শাস্ত্রমতে থাকলেও ভূত চতুর্দশী অবশ্য একান্তই বাঙালির উৎসব বলা চলে।