ঘুমোলেই শুরু নাক ডাকা, নিজে শোনা যায় না। কিন্তু প্রাণান্তকর অবস্থা হয় বাকিদের। কেউ নাক ডাকলে ঘুমনোর সমস্যা হয় বাকিদের।
Image Source: Pexels, Pixabay
কিন্তু কেউ তো ইচ্ছে করে নাক ডাকেন না। এটা নিয়ে বিভিন্ন সময় হাসিঠাট্টা হয় বটে। কিন্তু আদতে অত্যন্ত গুরতর বিষয় এটি।
Image Source: Pexels, Pixabay
ঘুমের সময় শ্বাসপ্রশ্বাসে ব্যাঘাত ঘটলে নাক ডাকার সমসযা হতে পারে। শ্বাস প্রশ্বাসের চলাচলের রাস্তায় বাধা তৈরি হয়ে নাক ডাকার মতো সমস্যা হয়।
Image Source: Pexels, Pixabay
আর কী কী কারণে কারও নাক ডাকার সমস্যা হতে পারে? একবার এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক সেগুলো।
Image Source: Pexels, Pixabay
ধূমপানের কারণে শ্বাস নেওয়ার রাস্তায় প্রদাহ তৈরি হয়। সেই কারণেই সেই খানে শ্লেষ্মা জমে যাওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। যা থেকে নাক ডাকার সমস্যা হতে পারে।
Image Source: Pexels, Pixabay
মদ্যপান: মদ্যপানের ফলে শ্বাসযন্ত্রের চারপাশের পেশিগুলিতে শিথিলতা দেখা যায়। যার ফলে নাক ডাকার সমস্যা বাড়তে পারে।
Image Source: Pexels, Pixabay
অনেকের অ্যালার্জি সংক্রান্ত কারণে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। অনেকের ঠান্ডার লেগেও নাক বন্ধ হয়ে যায়। তখন শ্বাস প্রশ্বাসের পথে বাধা তৈরি হয়ে নাক ডাকা বাড়তে থাকে।
Image Source: Pexels, Pixabay
অতিরিক্ত ওজনও নাক ডাকার সমস্যার কারণ। ঘাড়ে-গলায় অতিরিক্ত মেদ জমলে তা শ্বাসপ্রবাহের পথে বাধা তৈরি করে। সেই কারণেই নাক ডাকার পরিস্থিতি তৈরি হয়।
Image Source: Pexels, Pixabay
বয়সজনিত কারণও রয়েছে। বার্ধক্যের ফলে দেহের পেশি শিথিল হয়, কার্যক্ষমতা কমে যায়। তার ফলে শ্বাস প্রশ্বাসের প্রবাহ বাধাহীন হয় না এবং নাক ডাকার সমস্যা বাড়ে।
Image Source: Pexels, Pixabay
নাক ডাকার সমস্যায় ভুগলে, ক্রনিক সমস্যা হলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ শ্বাসপ্রশ্বাসের পথে বাধা শরীরে ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।