আজ তিনি সফল।
ABP Ananda

আজ তিনি সফল।
দেশের অন্যতম সোশাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারের মধ্যে অন্যতম। অনেক লড়াই করে উঠে আসতে হয়েছে বিহারের বাসিন্দা এই শিক্ষককে।


খান স্যারের Khan GS Research Centre ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার এই মুহূর্তে ২২.১ মিলিয়ন। তাঁর বক্তব্য, শরীরের জন্য যেমন অক্সিজেন জরুরি তেমনই জরুরি শিক্ষা।
ABP Ananda

খান স্যারের Khan GS Research Centre ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার এই মুহূর্তে ২২.১ মিলিয়ন। তাঁর বক্তব্য, শরীরের জন্য যেমন অক্সিজেন জরুরি তেমনই জরুরি শিক্ষা।



UPSC -র কোচিংও করান তিনি। তাঁর বক্তব্য, লাখের উপরের ফিজ কমিয়ে সাড়ে ৭ হাজার করে দিয়েছেন তিনি। যাতে করে সবাই ভারতের শীর্ষ স্তরের এই প্রশাসনিক চাকরির স্বপ্ন দেখতে পারে।
ABP Ananda

UPSC -র কোচিংও করান তিনি। তাঁর বক্তব্য, লাখের উপরের ফিজ কমিয়ে সাড়ে ৭ হাজার করে দিয়েছেন তিনি। যাতে করে সবাই ভারতের শীর্ষ স্তরের এই প্রশাসনিক চাকরির স্বপ্ন দেখতে পারে।



ছেলেবেলায় তাঁর দারিদ্র্য সম্পর্কে বলতে গিয়ে এবিপি নেটওয়ার্কের Ideas of India অনুষ্ঠানে তিনি একবার বলেছিলেন,'গরিবিকে আমি এত কাছ থেকে দেখেছি, যতটা না কেউ তাঁর স্ত্রীকে দেখেছেন'।
ABP Ananda

ছেলেবেলায় তাঁর দারিদ্র্য সম্পর্কে বলতে গিয়ে এবিপি নেটওয়ার্কের Ideas of India অনুষ্ঠানে তিনি একবার বলেছিলেন,'গরিবিকে আমি এত কাছ থেকে দেখেছি, যতটা না কেউ তাঁর স্ত্রীকে দেখেছেন'।



ABP Ananda

বন্ধুদের সাহায্য যে অনেক পেয়েছেন সে সময়, তাও বলেছেন তিনি। বন্ধুরা পকেটমানি থেকে তাঁকে টাকা দিয়েছে বলে জানান। কিছু শিক্ষকও এগিয়ে এসেছিলেন।



ABP Ananda

পরে ঠিক করেন, টাকার অভাবে গরিব পরিবারের কোনও পড়ুয়া যেন শিক্ষা গ্রহণ থেকে বঞ্চিত না হয়। সে ব্যাপার নিশ্চিত করবেন তিনি।



ABP Ananda

চল্লিশ টাকা গাড়ি ভাড়ার জন্য যেতে পারেননি একসময়, এখন ১৪০ কোটি টাকা চাকরির অফারও ফিরিয়েছেন হাসিমুখে। দাবি খান স্যারের।
তাঁর কথায়, টাকার বিনিময়ে ছাত্রছাত্রীদের ভালবাসা কেনা যায় না।


ABP Ananda

পারিপার্শ্বিক চাপকে কীভাবে মোকাবিলা করবে পড়ুয়ারা ? কী পরামর্শ দিয়েছেন খান স্যার ?
তিনি বলেছেন, কে কী বলল তার দিকে নজর না দিয়ে নিজের মায়ের কথা, মা-বাবার কথা মেনে চলতে। কারণ সমাজের চেয়ে কোনও পড়ুয়ার ক্ষমতাকে তার মা-বাবা বেশি চেনেন।


ABP Ananda

সমাজের ও পারিপার্শ্বিক চাপের কাছে নতিস্বীকার না করে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন খান স্যার।
পরামর্শ দিয়েছেন, নিজের রাস্তা থেকে বিচ্যুত না হতে।


ABP Ananda

নিজে ইংরেজি ছেড়ে মাতৃভাষা হিন্দি মাধ্যমে পড়াশোনা করেছেন। তাঁর মতে, এটা তাঁর জীবনে সবথেকে বড় সিদ্ধান্ত ছিল।
শিক্ষায় ভাষা বাধা হওয়া উচিত নয়, এটাই খান স্যারের মত।