সকালে তাড়াতাড়ি উঠলে দিনের সমস্ত পরিকল্পনা কষে নেওয়া যায়। ফলে মস্তিষ্কের উত্তেজনা বেশি থাকে না। ফলে ব্রেনে চাপ কম পড়ে।
সকালের হাওয়া অনেক বেশি তাজা থাকে। এজন্যই ফুসফুস সুস্থ রাখতে সকালে উঠে ব্যায়ামের পরামর্শ দেওয়া হয়।
অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে হার্টের অসুস্থতার আশঙ্কা বাড়ে। কিন্তু সকালে তাড়াতাড়ি ওঠার অভ্যেস ও কিছুটা শরীর চর্চা আশঙ্কা কম করে।
কথায় আছে ‘যে শুয়ে থাকে, তার ভাগ্যও শুয়ে থাকে’। শীতের ভোরে লেপ-কম্বলের গরম ছেড়ে উঠতে অনেকেরই খারাপ লাগে।
কিন্তু ভোরে ওঠার উপকারিতা প্রচুর। ভোরে উঠে হাঁটাচলা সার্বিকভাবে শরীরকে সুস্থ রাখে
পরিবর্তিত লাইফস্টাইলের কারণে তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যাওয়া ও ভোরে খুব থেকে ওঠার অভ্যেস অনেকেরই আর থাকে না।
সূর্যোদয়ের সময় ঘুম থেকে ওঠা শরীরের পক্ষে বরদানের মতো। ভোরে উঠলে হাতে প্রচুর সময় থাকে। ফলে শরীরচর্চার সময় পাওয়া যায়।
ওয়ার্কআউটের জন্য বেরোতে পারা যায়। সকালে শরীরচর্চা করলে শরীর সারাদিন সক্রিয় ও উদ্যমে ভরপুর থাকে।
ভোরে উঠে শরীর চর্চায় খুব ভালো হজমও হয়।
তাই শরীর সুস্থ রাখতে ভোরে উঠতে পারলে খুবই ভালো