বৈশাখ মাসের শেষে সূর্যের প্রবল তাপে ছারখার হয় উত্তর ও পূর্ব ভারতের বড় অংশ।

বৈশাখের শেষ থেকে বর্ষার শুরু পর্যন্ত বাংলা-বিহারের বিভিন্ন এলাকায় হানা দেয় কালবৈশাখি।

পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, অসম এবং বাংলাদেশে কালবৈশাখি হয়ে থাকে।

প্রথমে দমকা হাওয়া। তারপর ধীরে ধীরে বাড়ে ঝড়ের দাপট। প্রবল বেগে হাওয়া এবং মেঘে ঢাকা আকাশ।

বঙ্গোপসাগরের উপরে উচ্চচাপ বলয় থাকে। ঝাড়খন্ড, বিহারের উপরে আর্দ্র বায়ু।

আর্দ্র বায়ু শুষ্ক বায়ুর সংস্পর্শে এলেই বর্জ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হয়। তার হাত ধরেই বাংলায় হয় কালবৈশাখি।

ব্য়াপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে কালবৈশাখিতে। ঘূর্ণিঝড়ের মতো টানা নজরদারি থাকে না এ ক্ষেত্রে।

হঠাৎ করেই হানা দেয় কালবৈশাখি। যার ফলে বিপুল সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হয়।

ঝড় ও বজ্রপাতের কারণে প্রাণহানির সম্ভাবনাও থাকে। ক্ষতি হয় চাষেরও।