Image Source: pixabay.com

বিশেষজ্ঞরা জানান, হার্ট অ্যাটাক বা যেকোনও হৃদরোগের পিছনে মূল কারণ রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি

Image Source: pixabay.com

রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেও হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং আরও অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়

Image Source: pixabay.com

বেশ কিছু ব্যায়ামের মাধ্যমে কমতে পারে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা

Image Source: pixabay.com

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করা খুবই জরুরি

Image Source: pixabay.com

হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন সকালে ও বিকালে জগিং করতেই হবে। এতে রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায় না

Image Source: pixabay.com

হাঁটুর যেকোনও রোগ দূরে রাখতে সাহায্য করে সাইক্লিং। নিয়মিত সাইকেল চালানোর অভ্যাস ঝুঁকি কমায় হৃদরোগের

Image Source: pixabay.com

রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধের আরও একটি উপকারী ব্যায়াম হল সাঁতার

Image Source: pixabay.com

শুধু হৃদরোগ প্রতিরোধ করাই নয়, যোগাসনের উপকারিতা অনেক। শারীরিক এবং মানসিক নানা সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে

Image Source: pixabay.com

আরও একটি উপকারী ব্যায়াম হল ডান্সিং। মনে আনন্দ আসে। আবার হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে

Image Source: pixabay.com

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন