Deadline in March:  চলতি অর্থবর্ষ আর কিছুদিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। এই মাসের শেষ অর্থাৎ ৩১ মার্চের মধ্যেই অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সেরে নিতে হবে। আয়কর জমার পাশাপাশি যে সমস্ত করদাতারা জিএসটি ফাইল করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ৩১ মার্চের মধ্যেই সেরে নিতে হবে এই কাজ। ৩১ মার্চ শেষ হচ্ছে জিএসটি কম্পোজিশন স্কিমে (GST Deadline) নথিভুক্তকরণের সময়সীমা। করদাতারা এই মাসের মধ্যেই ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য একটি জিএসটি স্কিম বেছে নিতে পারেন।


জিএসটি স্কিম বেছে নেওয়া যায় ২ বার


যে সমস্ত করদাতা পরোক্ষভাবে কর জমা করতে পারেন, তাঁরা বছরে দুটি স্কিম অর্থাৎ বছরে দুবার এই জিএসটি স্কিম বেছে নিতে পারেন। জিএসটি রেজিস্টার করার সময় করদাতারা এই বিষয়ে প্রথম সুযোগ পান। যারা জিএসটি রেজিস্ট্রেশনের (GST Deadline) সময় এই জিএসটি কম্পোজিশন স্কিম বেছে নেওয়ার সুযোগ পান না, তাঁরা প্রত্যেক নতুন অর্থবর্ষ শুরুর আগেই এই সুযোগ পেয়ে থাকেন।


নতুন অর্থবর্ষ শুরু হবে


প্রত্যেক বছর এপ্রিল মাস থেকেই শুরু হয় নতুন অর্থবর্ষ। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষ শেষ হয়ে যাবে আগামী ৩১ মার্চে। ১ এপ্রিল থেকে নতুন অর্থবর্ষ শুরু হলে আবার একবার জিএসটি কম্পোজিশন স্কিম বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবেন করদাতারা। যে সমস্ত করদাতারা আগে থেকেই জিএসটি রেজিস্ট্রেশন করে রেখেছেন, তাঁরা ৩১ মার্চের মধ্যেই এই স্কিম বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবেন।


জিএসটি কম্পোজিশন স্কিম কী ?


এই জিএসটি কম্পোজিশন স্কিমের (GST Deadline) অধীনে করদাতারা একটি সরল কর জমা করার কাঠামো পান। মূলত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য এই স্কিম। এই সুবিধে পাওয়ার জন্য করদাতাদের বার্ষিক টার্ন ওভারের একটি উর্ধ্বসীমা ধরা আছে। যতক্ষণ না পর্যন্ত এই সর্বোচ্চ সীমা অতিক্রম করে যায় করদাতার টার্নওভার, ততক্ষণ পর্যন্ত এই জিএসটি কম্পোজিশন স্কিমের সুবিধে পাবেন করদাতারা।


কীভাবে ফাইল করবেন এই স্কিম ?


নতুন অর্থবর্ষের জন্য যে সমস্ত করদাতা এই জিএসটি কম্পোজিশন স্কিম নিতে চাইছেন, তাঁদের একটি ইলেকট্রনিক ইন্টিমেশন ফাইল করতে হবে। ফর্ম সিএমপি ০২ পূরণ করে অনলাইনে এই ফাইলিং করা যাবে। একবারই মাত্র ফাইল করা যাবে এটি। করদাতারা চাইলে জিএসটি পোর্টালের (GST Deadline) মাধ্যমেও এই কাজ করে নিতে পারেন। বার্ষিক টার্নওভারের সর্বোচ্চ সীমা অতিক্রম না করা পর্যন্ত এই সুবিধে পাবেন করদাতারা।


আরও পড়ুন: 5 Day Banking: সপ্তাহে ৫ দিন কাজ করবেন ব্যাঙ্ককর্মীরা ? কী বার্তা দিলেন অর্থমন্ত্রী ?