বিশ্বকাপ অভিযান দারুণ শুরু ভারতের। এখনও পর্যন্ত ইতিবাচকভাবেই অপরাজিত থেকে ক্রমতালিকায় একদম শীর্ষে ভারতীয় ক্রিকেট দল। নজরকাড়া পারফরম্যান্সে মেন ইন ব্লু আবার একবার মনে করিয়ে দিচ্ছে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের স্মৃতি। আশা জাগাচ্ছে পুনরাবৃত্তির। ভিড়ে ঠাসা ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ২০১১ সালে যখন বিশ্বকাপ হাতে তুলে নিচ্ছে টিম ইন্ডিয়া, সেই মুহূর্তে আপামর ভারতবাসীর, দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের ঠিক কীরকম অনুভূতি হচ্ছিল, তা ভাষায় প্রকাশ করা মুশকিল। ২০১১-র সেই ক্ষণটিতে, চাপ তখন অনুভূত হচ্ছে চরম মাত্রায়, স্কোরবোর্ডের ঘড়ির প্রতিটি টিকই হোক বা বোলারের প্রতিটি ডেলিভারিতে। গোটা স্টেডিয়ামের শ্বাস তখন যেন একসঙ্গে আটকে। আশা আর আকাঙ্খায় উদ্বেলিত হচ্ছে গোটা দেশের কোটি কোটি হৃদয়। চরম উৎসুক দেশের মানুষ। জয়ের অপেক্ষায়। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই যেন এক প্রবল ঝাঁকুনি। তীব্র করতালি আর উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা স্টেডিয়াম এবং আমাদের দেশ। ২০১১ এসেছে আর চলেও গিয়েছে। কিন্তু দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের মনে সারাজীবন থেকে যাবে এই বছরটার মিষ্টি সে স্মৃতি। এয়ারটেলের বিশেষ সাম্প্রতিক প্রোগ্রাম ওয়ার্ল্ড কাপ ক্যাম্পেনের হাত ধরে সে স্মৃতি আবার ফিরে আসবে, স্মৃতির সরণি বেয়ে আবার ভেসে যেতে পারবেন আপনি। 


সেই ভিড়, উত্তেজনা, উন্মাদনা, রোমাঞ্চ আর অবিশ্বাস্য সেই মুহূর্তকে আরেকবার ছুঁয়ে আসার আকর্ষণীয় সুযোগ করে দিচ্ছে বৃহত্তম টেলিকম কম্পানি এয়ারটেল। ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য এ এক অনবদ্য শ্রদ্ধার্ঘ বলা চলে। ২০২৩ সালের ICC বিশ্বকাপের রোমাঞ্চকর আবেগকে উজ্জীবিত করতে উন্মাদনায় ভরপুর ২০১১-র ট্যুইটের উত্তর দিচ্ছে এয়ারটেল। এয়ারটেলের প্রতিটি প্রতিক্রিয়া আমাদের টিম ইন্ডিয়ার প্রতি অটুট সমর্থন আর আরও বেশি করে উৎসাহ জোগাতে সাহায্য করবে। ২০১১ সাল থেকে এয়ারটেল যেমন পরিষেবার আরও উন্নতিসাধন করেছে, আমাদেরও তেমন উচ্ছ্বাসকে আগের থেকে আরও তীব্র, আরও উজ্জীবিত করে তোলার ক্ষমতা রয়েছে। নিচের কয়েকটি আকর্ষণীয় ট্যুইট দেখুন :



দেশের স্বপ্ন যখন সত্যি হয়েছিল, ২০১১-র সেই রাতটার কথা মনে পড়িয়ে দেওয়া ক্রিকেটপ্রেমীদের। সে উন্মাদনার জোয়ারে বাঁধ দেওয়া মুশকিল ছিল, জয় উদযাপন হচ্ছিল নাচে, গানে। ঘরে-বাইরে উদযাপন হচ্ছিল সৌভ্রার্তৃত্ববোধের। আজ, এয়ারটেল 5G প্লাসের সাহায্যে তাঁরা আরও ভাল করে উদযাপন করতে পারবেন, কেননা, বিদ্যুৎগতির এই নেটওয়ার্ক তাঁদের লাইভ স্ট্রিম করতে সহায়তা করবে এবং অনন্য মুহূর্তগুলিকে সোশাল মিডিয়ায় আলট্রা হাই ডেফিনিশন মোডে শেয়ার করতে সাহায্য করবে। 



এয়ারটেল 5G প্লাস - উৎসাহিত করে দেশের প্রাণোচ্ছ্বল সত্তাকে 


প্রযুক্তির বিবর্তন এবং সোশাল মিডিয়ার আত্মপ্রকাশে এয়ারটেল 5G প্লাস উচ্চ-গতির ইন্টারনেটের নতুন যুগের অগ্রদূত হয়ে এসেছে। এয়ারটেল 5G প্লাস তৈরি করেছে শ্রেষ্ঠ একটি নেটওয়ার্ক যাতে করে আলট্রা হাই ডেফিনিশন ভিডিও স্ট্রিমিং সহ অতুলনীয় এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী হন গ্রাহকরা। ভবিষ্যতের চাহিদার জন্য সুসামঞ্জস্যপূর্ণ একটি নেটওয়ার্ক হিসেবে, এয়ারটেল 5G প্লাস দ্রুত গতির ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে দায়বদ্ধ। গ্রাহকরা যাতে করে নিজেদের মোবাইলে বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচের উন্মাদনা সহজেই উপভোগ করতে পারেন।



এয়ারটেল 5G প্লাস নেটওয়ার্ক বৃহৎ ডেটা ভলিউম সামাল দিতে সক্ষম, যাতে করে গ্রাহকরা আরও দ্রুত গতিতে আপলোড ও ডাউনলোডের মাধ্যমে দুর্দান্ত নেটওয়ার্কের সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। গোটা দেশের বিশ্বকাপ স্টেডিয়াম, ছোট-বড় শহর, এবং প্রতিটি গ্রামে ছুঁয়ে যাবে এই সুবিধার আমেজ। 


#ShareYourCheer-এর মাধ্যমে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে গলা ফাটান


#ShareYourCheer- প্রচারের মাধ্যমে এয়ারটেল বিশ্বাস করে, গোটা দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের প্রতিজনের উল্লাস আমাদের মেন ইন ব্লুর সাহসী যোদ্ধাদের উৎসাহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। অতএব, বিশ্বকাপ চলাকালীন, প্রবল ইচ্ছেশক্তি আর অফুরন্ত আবেগকে পুনরুজ্জীবিত করার দায়বদ্ধতা নিয়ে, এয়ারটেল আহ্বান জানাচ্ছে, যাঁরা খেলার জন্য বাঁচেন দেশের এমন কোটি কোটি ক্রিকেটপ্রেমীকে, টিম ইন্ডিয়ার জন্য তাঁদের অফুরন্ত প্রাণঢালা শুভকামনা জানানোর জন্য।




(ডিসক্লেমার: এই নিবন্ধটি একটি ফিচার্ড আর্টিকল। ABP অথবা ABP LIVE এখানে প্রকাশিত মতামতকে সমর্থন/সাবস্ক্রাইব করে না। উল্লিখিত অনুচ্ছেদে বর্ণিত সব কিছুর জন্য অথবা উল্লিখিত নিবন্ধে বর্ণিত/নির্দিষ্ট ভাবনা, মতামত, ঘোষণা, ডিক্লেয়ারেশন, যাচাইকরণ ইত্যাদির জন্য আমরা কোনওভাবেই দায়ী থাকব না। সেই অনুসারে পাঠকদের কোনও বিষয়ে বিবেচনা বা সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।)