Odisha: মেয়ে বেআইনি মদ বেচে, সুপারি কিলার দিয়ে খুন করালেন মা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
18 Jan 2021 12:35 PM (IST)
প্রমোদ জেনা ধরা পড়লেও গা ঢাকা দিয়েছে শিবানী হত্যার বাকি ২ অভিযুক্ত। তাদের খোঁজ চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
NEXT
PREV
বালাসোর: নিজের মেয়েকে মা খুন করালেন সুপারি কিলার দিয়ে। ওড়িশার বালাসোর জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। গতকাল অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ধৃতের নাম সুকুরি গিরি, বয়স ৫৮। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ৫০, ০০০ টাকা দিয়ে নিজের মেয়েকে খুন করতে সুপারি কিলার নিযুক্ত করেন তিনি। বালাসোর সদরের সাব ডিভিশনাল পুলিশ অফিসার প্রভাস পাল জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, সুকুরির মেয়ে, ৩৬ বছরের শিবানী নায়েক বেআইনি মদ বিক্রির কারবারে যুক্ত ছিলেন। শিবানীর বিয়ে হয়েছিল কিন্তু তিনি শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন না, থাকতেন বাবা মায়ের বাড়ির কাছাকাছি একটি বাড়িতে। তাঁর মদের ব্যবসার জন্য মা মেয়ের সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায়। সুকুরি বারবার চেষ্টা করেছিলেন, মেয়েকে বেআইনি মদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে আনতে কিন্তু তাঁর কথায় কান দেননি শিবানী। তিনি এভাবে রোজগার চালিয়ে যান।
সহ্যের সীমা পেরিয়ে যাওয়া সুকুরি শেষমেষ ঠিক করেন, মেয়েকে শেষ করে দেবেন তিনি। এ জন্য ভাড়া করেন প্রমোদ জেনা নামে বছর বত্রিশের এক সুপারি কিলারকে। ঠিক হয়, ৫০, ০০০ টাকার বিনিময়ে শিবানীকে খুন করবে সে। আর এক পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, এ জন্য সুকুরি প্রমোদকে ৮, ০০০ টাকা আগাম দেন। সেই মত ১২ তারিখ শিবানীকে পাথর ও কিছু ভোঁতা জিনিস দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়। নাগ্রাম গ্রামের একটি সেতুর তলা থেকে উদ্ধার হয় তাঁর দেহ।
তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, প্রমোদ জেনা শিবানী নায়েককে আগে থেকে চিনত। ১২ তারিখ কিছু কাজ দেওয়ার ছুতোয় তাঁকে একটি নির্জন জায়গায় ডেকে নিয়ে যায় সে, সেখানেই আরও ২ জনের সাহায্যে পাথর ও ভোঁতা জিনিস দিয়ে মেরে তাঁকে খুন করে বলে অভিযোগ।
প্রমোদ জেনা ধরা পড়লেও গা ঢাকা দিয়েছে শিবানী হত্যার বাকি ২ অভিযুক্ত। তাদের খোঁজ চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বালাসোর: নিজের মেয়েকে মা খুন করালেন সুপারি কিলার দিয়ে। ওড়িশার বালাসোর জেলায় এই ঘটনা ঘটেছে। গতকাল অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ধৃতের নাম সুকুরি গিরি, বয়স ৫৮। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ৫০, ০০০ টাকা দিয়ে নিজের মেয়েকে খুন করতে সুপারি কিলার নিযুক্ত করেন তিনি। বালাসোর সদরের সাব ডিভিশনাল পুলিশ অফিসার প্রভাস পাল জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, সুকুরির মেয়ে, ৩৬ বছরের শিবানী নায়েক বেআইনি মদ বিক্রির কারবারে যুক্ত ছিলেন। শিবানীর বিয়ে হয়েছিল কিন্তু তিনি শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন না, থাকতেন বাবা মায়ের বাড়ির কাছাকাছি একটি বাড়িতে। তাঁর মদের ব্যবসার জন্য মা মেয়ের সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায়। সুকুরি বারবার চেষ্টা করেছিলেন, মেয়েকে বেআইনি মদের ব্যবসা থেকে সরিয়ে আনতে কিন্তু তাঁর কথায় কান দেননি শিবানী। তিনি এভাবে রোজগার চালিয়ে যান।
সহ্যের সীমা পেরিয়ে যাওয়া সুকুরি শেষমেষ ঠিক করেন, মেয়েকে শেষ করে দেবেন তিনি। এ জন্য ভাড়া করেন প্রমোদ জেনা নামে বছর বত্রিশের এক সুপারি কিলারকে। ঠিক হয়, ৫০, ০০০ টাকার বিনিময়ে শিবানীকে খুন করবে সে। আর এক পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, এ জন্য সুকুরি প্রমোদকে ৮, ০০০ টাকা আগাম দেন। সেই মত ১২ তারিখ শিবানীকে পাথর ও কিছু ভোঁতা জিনিস দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়। নাগ্রাম গ্রামের একটি সেতুর তলা থেকে উদ্ধার হয় তাঁর দেহ।
তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, প্রমোদ জেনা শিবানী নায়েককে আগে থেকে চিনত। ১২ তারিখ কিছু কাজ দেওয়ার ছুতোয় তাঁকে একটি নির্জন জায়গায় ডেকে নিয়ে যায় সে, সেখানেই আরও ২ জনের সাহায্যে পাথর ও ভোঁতা জিনিস দিয়ে মেরে তাঁকে খুন করে বলে অভিযোগ।
প্রমোদ জেনা ধরা পড়লেও গা ঢাকা দিয়েছে শিবানী হত্যার বাকি ২ অভিযুক্ত। তাদের খোঁজ চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অপরাধ (crime) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -