এরশাদ আলম, বীরভূম: অস্ত্র সহ ৩ দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল সদাইপুর থানার পুলিশ। ফের বড়সড় সাফল্য বীরভূম জেলা পুলিশের। গতকাল গভীর রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বীরভূম জেলার সদাইপুর থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে কচুজোড় সংলগ্ন একটি ব্রিজের কাছে দুষ্কর্মের উদ্দেশে জড়ো হওয়া অস্ত্র সহ তিনজন দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, তাঁদের দলে ৭-৮ জন ছিল। তাঁর মধ্যে সেখ বদরুজ্জামান, সেখ মেহের, রিফাজুল ইসলাম  এই তিনজনকে গ্রেফতার করা হয় এবং  বাকিরা পলাতক। তাঁদের প্রত্যেকের বাড়ি পাঁড়ুই থানার জানুড়ি গ্রামে। তাঁদের কাছ থেকে একটি ওয়ান সাটার দেশি বন্দুক, ২ রাউন্ড কার্তুজ, ভোজালি, রড উদ্ধার করে পুলিশ। আজ তাঁদের সিউড়ি আদালতে তোলা হয়।


উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই, নদিয়ার গয়েশপুরে অস্ত্র বিক্রি করতে এসে গ্রেফতার হয়েছিলেন একজন। উদ্ধার হয়েছিল আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে  গয়েশপুর চা বাগান এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। হাতেনাতে গ্রেফতার করে আনসার আলি মণ্ডল নামে এক ব্যক্তিকে। ধৃতের বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনায়। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি সেভেন এম এম পিস্তল ও ৭ রাউন্ড গুলি। পুলিশ সূত্রে খবর, ভোটের আগে অস্ত্র বিক্রি করতে এসেছিল ওই ব্যক্তি। 


সম্প্রতি হাড়োয়া খাল এলাকা থেকে একজনকে আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার করেছিল রাজারহাট থানার পুলিশ। ধৃতের নাম আবিদ রহমান। তার বাড়ি বারাসতের শাসন এলাকায়। আজ ধৃতকে বারাসত আদালতে তোলা হবে।


পুলিশ সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে খবর আসে, হাড়োয়া খালপাড় এলাকায় এক ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করছে। এই খবর পেয়ে সেখানে হানা দিয়ে আবিদ রহমান নামে একজনকে গ্রেফতার করে রাজারহাট থানার পুলিশ।


অন্যদিকে কয়লা ভর্তি ডাম্পার আটক করলো সাঁইথিয়া থানার পুলিশ। গতকাল পাড়ুইয়ের দিক থেকে সাঁইথিয়ায় দিকে একটা ডাম্পার আসছিল সে সময় পুলিশ ডাম্পারটিকে দাঁড় করায়। এর পর তল্লাশি করার সময় দেখা যায়, ডাম্পারটিতে কয়লা আছে।এর পরই চালক সহ ডাম্পারটিকে আটক করে সাঁইথিয়া থানার পুলিশ। পুলিশ সুত্রে জানা যায়, ডাম্পারটিতে ২০ টন কয়লা আছে।