সনৎ ঝা ও মোহন প্রসাদ, দার্জিলিং: কালিম্পঙের (Kalimpong) স্মৃতি ফিরল সিকিমের (Sikkim) লাচুংয়ে। ফের প্যারাগ্লাইডিং (Paraglliding) করতে গিয়ে দুর্ঘটনা। মৃত্যু হল গাইড ও ভিনরাজ্যের পর্যটকের।  


শুক্রবার সকালে সিকিমের লাচুংয়ে প্যারাগ্লাইডিং করতে যান হায়দরাবাদের বাসিন্দা ঈশা রেড্ডি। গাইড সন্দীপ গুরুঙের সঙ্গে ওড়া শুরু করেন তিনি। তাঁদের নামার কথা ছিল নীচের একটি পার্কে। পুলিশ সূত্রে খবর, ওড়ার কিছুক্ষণ পরেই একটি বিদ্যুতের তারে আটকে প্যারাসুটের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যায়।                            


কীভাবে হয় এই দুর্ঘটনা? 


সেখান থেকেই লাচুং নদীতে পড়ে ভেসে যান দু’জনে। এরপর নদীর ধারে বোল্ডারে আটকে যায় দুজনের দেহ। পরে পুলিশ, সেনা ও আইটিবিপির জওয়ানরা মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে।  আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে প্যারাগ্লাইডিং। ২০১৮ সালের ২৪ নভেম্বর কালিম্পঙে প্যারাগ্লাইডিং করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। গাছে প্যারাসুট জড়িয়ে ওপর থেকে নীচে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় একজনের। 


তারও আগে ২০১৫ সালের ২১ জুন, মন্দারমণিতে প্যারাসেইলিং করতে গিয়ে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা লেগে এক পর্যটকের মৃত্যু হয়। এবার একই ধরনের ঘটনা ঘটল সিকিমে।


আরও পড়ুন, ‘রাজ্য সরকার ভ্যাট কমালেই জ্বালানির দাম কমবে’, মমতা প্রশাসনকে নিশানা শমীকের


এদিকে, স্নান করতে গিয়ে মর্মান্তিক পরিণতি দাদা ও বোনের। গঙ্গায় স্নান করতে নেমে তলিয়ে যাওয়ার ঘটনা শোনা গেল ফের। হুগলির চন্দননগরের ঘটনা। চন্দননগরের বিশালাক্ষ্মী ঘাটে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল দাদা ও বোন। জানা যাচ্ছে, আজ দুপুরে জোয়ারের সময় স্নান করতে নেমে তলিয়ে যায় তাঁরা। অঘটন বুঝতে পেরে এলাকার লোকজন পুলিশে খবর দেন। ঘটনাস্থলে আসে চন্দননগর থানার পুলিশ। তাঁদের খোঁজে ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি চালায় পুলিশ ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। বিকেল গড়িয়ে যাওয়ার পরও তল্লাশি চলে। কিন্তু খোঁজ মেলেনি ভাই-বোনের।