ভাস্কর ঘোষ, হাওড়া: বেলুড় পুলিশ ফাঁড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে উদ্ধার এক কনস্টেবলের মৃতদেহ (Constable Mysterios Death)। বেলুর ফাঁড়িতে চলছিল থানা সংস্কারের কাজ। সকালবেলা যখন মজদুররা আসে কাজ করতে, তখন গেট ভেতর থেকে বন্ধ পায়। তাঁরা খবর দেয় থানায়। থানা থেকে অফিসাররা এসে দেখে যে, সনাতন ঘোষ নামে সেই কনস্টেবল মাটিতে পড়ে রয়েছে। এবং তার মৃত্যু হয়ে গিয়েছে। ঘরের মধ্যে দেহ পড়ে রয়েছে। সেই কনস্টেবল জানতে পারল না পুলিশ। এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন যদিও ঠিক সময় যদি সেই কনস্টেবলকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হতো, তাহলে বেঁচে যেতে পারত। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে । তদন্ত করছে বেলুড় থানার পুলিশ (Belur Police)।
প্রসঙ্গত, চলতি মাসের শুরুতেই দমদম থানা এলাকা থেকে তরুণীর পচাগলা দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এসে পৌঁছয় দমদম থানা ও ব্যারাকপুর কমিশনারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। দমদম থানার অন্তর্গত নলতা কালীবাড়ি রোডে, খালের পাশ থেকে এক তরুণীর পচাগলা কঙ্কালসার মৃতদেহ উদ্ধার হল। চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমদম থানা ও ব্যারাকপুর কমিশনারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। পুলিশ সূত্রে খবর, দুই তিন আগে কেউ বা কারা তরুণীকে মেরে ফেলে রেখে যায়। মহিলার মৃতদেহের ওপর বালির বস্তাও চাপা দিয়ে রাখা হয়। ব্যারাকপুর পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানান যে পচাগলা অর্ধেক কঙ্কালসার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। এখন তদন্ত চলবে বলেই জানা গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, পরিকল্পনা করেই ওই তরুণীকে খুন করা হয়েছে। জানা গেছে, যাতে কোনওরকম দুর্গন্ধ না বের হয় বা খুনির পরিচয় প্রকাশ না পায় সেই কারণেই তরুণীকে মেরে বালির বস্তা দিয়ে চেপে রাখা হয়।
আরও পড়ুন, 'অফিসে তাস খেলা বন্ধের অনুরোধ', খোদ তৃণমূল কাউন্সিলরকেই দলীয় কার্যালয়ে বসতে বাধা
এর আগে মেমারিতে ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়। পড়াশোনায় অমনযোগী হওয়ায়, মায়ের বকুনিতেই অভিমানে কি চরম সিদ্ধান্ত? প্রশ্ন ওঠে এমনই। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান হাসপাতালে পাঠায়। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে, মেমারী শহরের হরেকৃষ্ণ পল্লিতে।পুলিশ ও পরিবার সূত্রে খবর, বেশ কয়েক দিন ধরেই ঠিকঠাক পড়াশোনা করছিল না ওই ছাত্রী। তাই মা তাকে বকাঝকা করে। 'অভিমানে গলায় ওড়নার ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে সে', বলে পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।