কলকাতা: শুরু করা যায় টিক্কা দিয়ে। একটু ঝাল লাগলে মুখ বদলানোর জন্য সঙ্গে সঙ্গে সামনে হাজির হবে সাদা নরম তুলতুলে রেশমি কাবাব। তারপর আবার টেংরি কাবাব একটু চেখে নিয়েই মন দেওয়া যায় হরিয়ালিতে। রেশমি থেকে টিক্কা। টেংরি থেকে হরিয়ালি। জবরদস্ত স্বাদের নানা ধরনের কাবাব। সব পাবেন দক্ষিণ কলকাতার তালতলা মাঠে ৪ মার্চ থেকে শুরু হতে চলা এবিপি আনন্দ খাইবার পাসে বাওয়ার্চির স্টলে এলে।


মোগলাই খাবারের প্রতি ভোজনরসিক বাঙালির দুর্বলতা যে রয়েছে এ কথা সকলেই জানে। জানে বাওয়ার্চিও। যাঁদের মোগলাই খানার নাম এখন বাংলার জেলায় জেলায় জানে। খাইবার পাসেও বাওয়ার্চি আনছে জিভে জল আনা নানা পদ। রেস্তরাঁর মালিক রাজীব পাল বলছেন, ' কাবাব থেকে তন্দুরি, বিরিয়ানি থেকে রোল সব থাকছে। থাকবে বাওয়ার্চির রসুইঘর থেকে আসা স্পেশাল খাবারও।'




 শুধু কাবাব নয়, থাকছে তন্দুরিও। বাওয়ার্চির চিকেন তন্দুরি মুখে দিল বহুদিন মনে থাকবে সেই স্বাদ। যাঁরা মাছ পছন্দ করেন তাঁদের জন্য মাস্ট পমফ্রেট তন্দুরি। চোখে একবার দেখলে চেখে না দেখে থাকা যাবে না। যারা মাছ-মাংস বিশেষ পছন্দ করেন না, তাঁদের কোথাও ভেবেছে বাওয়ার্চি। রয়েছে পনির কাবাবের লোভনীয় একটি পদ।


এত গেল শুধু স্টার্টার। খিদেটা আরও একটু বাড়লে হাতছানি দেবে বিরিয়ানি। চিকেন হোক বা মাটন--- পাবেন সবকিছুই। নাহ, এখনও শেষ হয়নি। এরপর রয়েছে বাওয়ার্চি স্পেশাল মূর্গ মুসল্লাম। এর সুনাম কিন্তু বহুদিনের। এবিপি আনন্দ খাইবার পাসে বাওয়ার্চির স্টলে এলে এটাও পাবেন। 


যারা রোলে মনোযোগ দিতে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য থাকছে রকমারি রোল। আর থাকছে ' অজগর '। এটাও একটা রোল তবে একটু বড়, মাত্র ১৮ ইঞ্চির। ভিতরের পুরে যা যা থাকবে সেটা শুনলে জিভে জল ধরে রাখার চেষ্টা বৃথা যাবে। 
তারচেয়ে বরং ৪ মার্চ থেকেই চলে আসুন দক্ষিণ কলকাতার তালতলা মাঠে এবিপি আনন্দ খাইবার পাসে বাওয়ার্চির স্টলে। আসতে হবে টানা তিনদিন, নয়তো মেনু কিন্তু বাকি থেকে যাবে।


আরও পড়ুন: ভূতের রাজার 'বর' পেতে আসতে হবে এবিপি আনন্দ খাইবার পাসে