বাঁশদ্রোণীতে শ্যুটআউট: দিনেদুপুরে চলল গুলি। বাঁশদ্রোণীর (Bansdroni) ব্রহ্মপুর এলাকায় রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীর অফিসে ঢুকে গুলি। ব্যবসায়ী মলয় দত্তর (Moloy Dutta) ডানদিকে বুকের ওপরে কাঁধের নীচে গুলি লাগে। তাঁকে এম আর বাঙুর হাসপাতালে (M R Bangur) ভর্তি করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীর দাবি, এদিন সকালে তাঁর অফিসে আসেন প্রোমোটার বিশ্বনাথ সিং। ওই প্রোমোটারের কাছে আগে কাজ করতেন ওই ব্যবসায়ী। অভিযোগ, কেন কাজ ছেড়েছেন এই প্রশ্ন তুলে আগ্নেয়াস্ত্র বের করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করেন ওই প্রোমোটার। কোনওক্রমে পালিয়ে অফিসের এক সহায়কের সাহায্যে অটোয় চড়ে হাসপাতালে আসেন গুলিবিদ্ধ ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক রেষারেষি নাকি পুরনো শত্রুতা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
ব্যবসায়ীর বাড়িতে অভিযানে গিয়ে তাণ্ডব: গাড়ি ব্যবসায়ীর বাড়িতে অভিযানে গিয়ে তাণ্ডব চালানোর অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ীর স্ত্রীকে মারধর, ভাঙচুর, টাকা লুঠেরও অভিযোগ। মালদার বৈষ্ণবনগরের শরিয়তটোলার ঘটনা। মারামারির ঘটনায় গাড়ি ব্যবসায়ীর বাড়িতে শুক্রবার অভিযানে যান বৈষ্ণবনগর থানার এএসআই নইমুদ্দিন শেখ।
ব্যবসায়ীর অনুপস্থিতিতে পুলিশ তাঁর বাড়িতে তাণ্ডব চালায় বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার ফোন ধরেননি। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে, জানিয়েছে জেলা পুলিশ। পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ দুর্নীতিগ্রস্ত, দাবি বিজেপির। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি গোটা দেশে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বাংলা, পাল্টা দাবি তৃণমূলের।
বিজেপি কর্মীর রহস্যমৃত্যু: বীরভূমের মল্লারপুরে বিজেপি কর্মীর রহস্যমৃত্যু। গ্রামের বাইরে গাছে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। মৃতের নাম পূর্ণচন্দ্র লাহা। বাড়ি মল্লারপুরের বড় তুড়িগ্রামে। পরিবারের অভিযোগ, বিজেপি কর্মীর ভাগ্নে সুদে টাকা ধার করে পালিয়ে যাওয়ায় মাসদুয়েক আগে তাঁকে হুমকি দেয় পাওনাদাররা। এ নিয়ে মল্লারপুর থানায় অভিযোগও দায়ের হয়। পরিবারের দাবি, গতকাল সন্ধে ৭টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান ওই বিজেপি কর্মী। এরপর আজ সকালে গ্রামের বাইরে পুকুরের ধারে তাঁর গাছে ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। পাওনাদারই খুন করে ঝুলিয়ে দিয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। হেমতাবাদের বিজেপি বিধায়কের মতোই পরিণতি, তাই রাজনৈতিক অভিসন্ধির গন্ধ পাচ্ছে বিজেপি। রাজনীতি-যোগ অস্বীকার তৃণমূলের।