কলকাতা: শিক্ষিকার সঙ্গে ‘অশালীন’ আচরণের অভিযোগে গ্রেফতার হোমের ফাদার। হরিদেবপুরের (Haridevpur) একটি হোমের ফাদারের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। হোমের ফাদারের বিরুদ্ধে ভয় দেখিয়ে অশালীন আচরণের অভিযোগ উঠেছে। হোমের ফাদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন ১ শিক্ষিকা-সহ ২জন। এরপরেই শ্লীলতাহানির অভিযোগে হোমের ফাদার অরুণ জেভিয়ার রাজকে গ্রেফতার করা হয়। 


খড়গপুরে ‘অভব্যতা’: কিছুদিন আগে এমনই একটি ঘ মহিলার সঙ্গে অশালীন আচরণ (Misbehave with Lady) ও তার প্রতিবাদ করলে সন্তানদের মারধরের অভিযোগ ওঠে খড়গপুরের (Kharagpur) এক পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ জানাতে গেলেও অসহযোগিতার মুখে পড়তে হয় বলে দাবি অভিযোগকারিণীর। অভিযুক্ত সাদাতপুর ফাঁড়ির ইনচার্জকে ক্লোজ করা হয়েছে। এই ঘটনায় তৃণমূল আমলে নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সরব হয়েছে বিজেপি। যদিও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে পাল্টা দাবি করেছে তৃণমূল। 


‘অভব্যতা’য় কাঠগড়ায় পুলিশ ! রক্ষকই ভক্ষক? প্রথমে মহিলার সঙ্গে অশালীন আচরণ ! প্রতিবাদ করায় মহিলার সন্তানদের মারধরের অভিযোগ ! এক পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগ ওঠায় তীব্র শোরগোল পড়ে গিয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর গ্রামীণ থানা এলাকায়। শুধু তাই নয়, পুলিশের বিরুদ্ধেও উঠেছে অসহযোগিতার অভিযোগ। অভিযোগকারিণী, খড়গপুর গ্রামীণ থানার অন্তর্গত সাদাতপুর এলাকায় হোটেল চালান।


তাঁর দাবি ছিল, কিছুদিন আগে সাদাতপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ শুকদেব মাইতি তাঁর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেন। অভিযোগ, কালীপুজোর রাতে সদলবলে হোটেলে চড়াও হন ওই পুলিশ অফিসার। বেদম মারধর করা তাঁর ছেলে-মেয়েকে।


অভিযোগকারিণীর বক্তব্য, 'আমার হাত ধরেছিল। তখন হোটেল থেকে বেরিয়ে যাই। সেই রাগেই হয়ত মেরেছে। অভিযোগকারিণীর আরও বিস্ফোরক দাবি, প্রথমে খড়গপুর লোকাল থানা এই অভিযোগ নিতেই অস্বীকার করে। হইহই পড়ে যেতে শুক্রবার অভিযোগ দায়ের করতে পারেন তিনি।


এ দিকে পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত সাদাতপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ শুকদেব মাইতিকে ক্লোজ করা হয় এই অভিযোগে। একাধিক ধারায় মামলাও রুজু হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ঘটনার তদন্ত চলছিল বলে জানিয়েছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার।


মুর্শিদাবাদে অশালীন আচরণের অভিযোগ: গ্রামের হাটে মহিলার সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগ। সালিশি সভার নির্দেশে অভিযুক্ত যুবককে জুতোর মালা পরিয়ে ঘোরানো হল গ্রামে। মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) হরিহরপাড়া থানা এলাকার কেসাইপুর গ্রামের ঘটনায় চাঞ্চল্য। ইতিমধ্যেই সোশাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল হয়েছে ওই যুবককে জুতোর মালা পরিয়ে ঘোরানোর ছবি। ভাইরাল যে ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি এবিপি লাইভ। এদিকে, সালিশি সভা বসানোয় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। আটক ৫।


ঠিক কী ঘটেছে? পুলিশ সূত্রে খবর, গত বৃহস্পতিবার, গ্রামের হাটে এক মহিলার সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগ ওঠে। অভিযুক্ত যুবক তাঁর থেকে ফোন নম্বরও চান বলে দাবি ওই মহিলার। পরে মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রামে বসে সালিশি সভা। সেখানেই ওই যুবককে জুতোর মালা পরিয়ে ঘোরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। যে ঘটনার কথা স্বীকার করে নিয়ে এক স্থানীয় বাসিন্দা জানিয়েছেন, 'ছেলেটা এসেছিল। সালিশিতে সব সিদ্ধান্ত হয়েছে।'