কলকাতা: রোগীমৃত্যুকে কেন্দ্র করে এসএসকেএম-এ (SSKM) উত্তেজনা। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ ট্রমা কেয়ার সেন্টারে ভাঙচুর। চিকিৎসকদের (Doctor) মারধরের অভিযোগ। তবে এই প্রথমবার নয়, রোগীর ইস্যুতে আগে একাধিকবার উত্তাল হয়েছে এই হাসপাতাল (Hospital)  চত্বর। 


এই প্রথমবার নয়, আগেও রোগীমৃত্যুকে কেন্দ্র করে এসএসকেএম-এ ঘিরে উত্তেজনা


প্রসঙ্গত, এর আগে এসএসকেএম-এ (SSKM Hospital) সদ্যোজাত ও প্রসূতির মৃত্যু (Child and Mother Death) ঘিরে উত্তেজনা। পুলিশ সূত্রে খবর, গতকালই নার্সিংহোম থেকে এসএসকেএম-এ স্থানান্তরিত করা হয় তপসিয়ার বাসিন্দা অন্তঃসত্ত্বাকে। সন্তানের জন্ম দেন তিনি। পরে মা ও শিশুর মৃত্যু হয়। এরপরই উত্তেজনা ছড়ায়। মৃতের আত্মীয়রা ওয়ার্ড ও অপারেশন থিয়েটারে ঢুকে পড়েন বলে পুলিশ সূত্রে খবর। মৃতের পরিবারের দাবি, ভর্তি নিতেই টালবাহানা করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসায় গাফিলতিতে মা ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে তাদের অভিযোগ। পরিস্থিতি সামাল দিতে হাসপাতালে যায় ভবানীপুর থানার পুলিশ। লালবাজার থেকে আনা হয় বাহিনী। এই নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি। অক্সিজেন সিলিন্ডার বদলে দিতে বলায় রোগীকে ভুল ইঞ্জেকশন দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি সরকারি হাসপাতালের নার্সের। দিন কয়েক আগে এই অভিযোগ ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠল হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতাল। পরিস্থিতি সামলাতে নামাতে হয় র‍্যাফ। অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।


আরও পড়ুন, 'বিজেপির দস্যুরা জমি দখল করতে পারবে না', ফের 'খেলার ডাক' মদনের 


নার্সের বিরুদ্ধে রোগীকে ভুল ইঞ্জেকশন দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ


নার্সের বিরুদ্ধে রোগীকে ভুল ইঞ্জেকশন দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ তোলেন পরিজনরা। আর এই অভিযোগ ঘিরে হাওড়ার উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে উত্তেজনা ছড়ায়। রোগীর আত্মীয়দের বিক্ষোভ সামাল দিতে নামাতে হয় র‍্যাফ। পরিবার সূত্রে খবর, মায়ের ওপর অভিমান করে অ্যাসিড খেয়ে ফেলে অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী। তাকে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উদ্বিগ্ন পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলেও দীর্ঘক্ষণ তাকে দেখেননি কোনও চিকিৎসক। রাতে অক্সিজেন সিলিন্ডার বদলে দেওয়ার অনুরোধেও কর্ণপাত করা হয়নি। উল্টে কর্তব্যরত নার্স ভুল ইঞ্জেকশন দিয়ে রোগীকে মেরে ফেলার হুমকি দেন বলে অভিযোগ। এরপরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে হাসপাতাল চত্বর। রোগীকে এসএসকেএমে স্থানান্তরিত করা হয়। অভিযোগ খতিয়ে দেখে তদন্তের আশ্বাস দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।