কলকাতা: পঞ্চায়েত ভোটের আগে বড় ঘোষণা নবান্নের (Nabanna)। 'সিভিক ভলান্টিয়াররা ভাল কাজ করলে পুলিশ কনস্টেবল পদে উন্নীত করা হবে।
বড় ঘোষণা নবান্নের: সূত্রের খর, দ্রুত সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে নির্দিষ্ট নীতি তৈরি করবে স্বরাষ্ট্র দফতর। সিভিক ভলান্টিয়ারদের কনস্টেবল পদে নিয়োগে কীভাবে অগ্রাধিকার? কীভাবে কনস্টেবল পদে নিয়োগ? নীতি ঠিক করতে বললেন মুখ্যমন্ত্রী। আমলাদের বৈঠকে নিয়োগ সংক্রান্ত নীতি ঠিক করতে বললেন মুখ্যমন্ত্রী। 'দিদির দূত'দের কাছে জমা পড়া অভিযোগ খতিয়ে দেখে দ্রুত সমাধানের নির্দেশ প্রায় সাড়ে ৫ লক্ষ অভিযোগ ও পরামর্শ জমা: সূত্রl। 'গুরুত্ব বুঝে একমাসের মধ্যে সমস্যা সমাধান করতে হবে সংশ্লিষ্ট দফতরকে' নবান্নে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর (CM Mamata Banerjee)।
এদিকে শনিবারের পর সোমবার। ফের কলকাতা পুলিশের মানবিক মুখ দেখল শহরবাসী। হাসপাতালে ভর্তি পরীক্ষার্থীকে গ্রিন করিডর করে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দিল পুলিশ। লিভারের সমস্যা নিয়ে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে রুবি হাসপাতালে ভর্তি সৌমাশিস দত্ত। সোমবার থেকে শুরু হয়েছে CBSE-র ক্লাস টেনের পরীক্ষা। পরিবার একপ্রকার ধরেই নিয়েছিল, ছেলে এবছর পরীক্ষা দিতে পারবে না। কিন্তু হাসপাতালের বেডে শুয়েই বাবার কাছে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার ইচ্ছেপ্রকাশ করে সৌমাশিস।
পরিবারের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে, যোগাযোগ করা হয় কসবা ট্রাফিক গার্ডের সঙ্গে। সৌমাশিসের সিট পড়েছিল বালিগঞ্জের সাউথ পয়েন্ট স্কুলে। লালবাজারের সঙ্গে কথা বলে, পরীক্ষা দিতে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন কসবা ট্রাফিক গার্ডের ওসি অমরেশ ঘোষ। কসবা ট্রাফিক গার্ডের ওসির সঙ্গে সাউথ ইস্ট ট্রাফিক গার্ডের ওসি আশিস রায়ের সমন্বয় তৈরি হয়। এরপর হাসপাতালের ঠিক করে দেওয়া অ্যাম্বুল্যান্সে। সৌমাশিসকে নিয়ে রওনা দেয় পরিবার। গ্রিন করিডর করে নিয়ে যাওয়া হয় অসুস্থ পরীক্ষার্থীকে। প্রথমে অ্যাম্বুল্যান্সটিকে এসকর্ট করেন কসবা ট্রাফিক গার্ডের সার্জেন্ট সুজয় কুমার সাহা। এরপর এসকর্ট করে নিয়ে যান ট্রাফিক সার্জেন্ট দেবজ্যোতি বিশ্বাস। ১০ মিনিটের মধ্যে রুবি হাসপাতাল থেকে নির্দিষ্ট পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হয় ছাত্রটিকে। কলকাতা পুলিশকে এর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছে সৌমাশিসের পরিবার।