কমলকৃষ্ণ দে, পূর্ব বর্ধমান : তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলে খুনের অভিযোগ উঠল পূর্ব বর্ধমানের মেমারিতে। রাজ্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ায় তৃণমূল সমর্থককে খুনের অভিযোগ, তৃণমূলেরই অপর গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। নিহত ৭০ বছর বয়সি লাল্টু শিকদার তৃণমূল সমর্থক বলে পরিচিত এলাকায়। মঙ্গলবার বর্ধমান জেলা বই মেলার অনুষ্ঠানে যান তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সিদ্দিকুল্লা চোধুরী। পরিবারের অভিযোগ, ফেরার পরে এলাকার তৃণমূল সমর্থক আসলেম শেখ ওরফে তারু কটূক্তি করে লাল্টু শিকদারকে। এমনকী তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। পরের দিন সকালে ফের লাল্টু শিকদারের সঙ্গে তারু শেখের বচসা বাঁধে। তারু শেখ লাল্টু শিকদারের বুকে ঘুষি মারে বলে অভিযোগ। মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে লাল্টু শিকদারকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। তারু শেখ মেমারি ২ নম্বর ব্লক তৃণমূলের প্রাক্তন সভাপতি মহম্মদ ইসমাইলের অনুগামী বলে দাবি নিহতের পরিবারের। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন মহম্মদ ইসমাইল। খুনের ঘটনায় মেমারি থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। 

Continues below advertisement

বীরভূমের পর পূর্ব বর্ধমান, ফের খুন তৃণমূল সমর্থক। পূর্ব বর্ধমানের মেমারিতে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে খুনের অভিযোগ। মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ায় খুনের অভিযোগ। পারিবারিক বিবাদে খুন, দাবি গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর। মেমারিতে নিহত ৭০ বছরের লাল্টু সিকদার স্থানীয় তৃণমূল সমর্থক। মঙ্গলবার বর্ধমান জেলা বই মেলার অনুষ্ঠানে যান লাল্টু সিকদার। বই মেলার অনুষ্ঠানে ছিলেন গ্রন্থাগারমন্ত্রী মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। ফেরার পর স্থানীয় তৃণমূল সমর্থক আসলেম শেখের সঙ্গে বচসা, দাবি পরিবারের। বচসার সময় লাল্টু সিকদারের বুকে ঘুষি, দাবি নিহতের পরিবারের। মেমারি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে লাল্টুকে মৃত ঘোষণা। আসলেম শেখ তৃণমূল নেতা মহম্মদ ইসমাইলের অনুগামী, দাবি পরিবারের। মহম্মদ ইসমাইল তৃণমূলের মেমারি ২ ব্লকের প্রাক্তন সভাপতি। পারিবারিক বিবাদে খুন, রাজনীতির যোগ নেই, দাবি সিদ্দিকুল্লা চৌধুরীর। 

বীরভূমেও সম্প্রতি গোষ্ঠীকোন্দলে খুন হয়েছেন এক তৃণমূল নেতা 

Continues below advertisement

বীরভূমে ফের 'গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে' খুন তৃণমূল নেতা। নানুরের থুপসরায় তৃণমূলের বুথ সভাপতিকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে।নিহত রাজবিহারী সর্দার পাতিসরার বুথ সভাপতি। স্থানীয় সূত্রে দাবি করা হয়েছে, এলাকা দখল ঘিরেই তৃণমূলের ২ গোষ্ঠীর কোন্দল বাধে। একটি অনুষ্ঠান ঘিরে চরমে ওঠে দু'পক্ষের বিবাদ। তারপরেই দফায় দফায় তৃণমূলের ২ গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তেজনা ছড়ায়। এরপরই পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। বুথ সভাপতি রাজবিহারী সর্দারকে রড দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয় বলে অভিযোগ।পূর্ব বর্ধমানের মঙ্গলকোট হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করা হয় বলে খবর।