মনোজ বন্দ্যোপাধ্যায়, পশ্চিম বর্ধমান: কাঁকসার ত্রিলোকচন্দ্রপুরে সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। বাধা দিলে দোকানের মালিককে ভোজালি দিয়ে আঘাত করে সোনা ও টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। পালানোর সময় শূন্যে গুলি চালানোর অভিযোগ। গুরুতর আহত অবস্থায় বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে দোকানের মালিককে।
চলতি মাসের শুরুতে চলন্ত ট্রেনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখিয়ে ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটল মহারাষ্ট্রের ইগতপুরীতে। ঘটনাটি ঘটে লখনউ মুম্বাই পুষ্পক এক্সপ্রেসে। ট্রেনের স্লিপার কোচে আচমকাই উঠে পড়ে ডাকাতরা। এর পরই চলে লুটপাট। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় চারজন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে ও অন্যদেরও খোঁজ চলেছে। অভিযুক্তদের কাছ থেকে লুটের জিনিসও উদ্ধার করা হয়েছে। এখন বাকি অভিযুক্তদের খোঁজ চলেছে।
ইগতপুরী থেকে মহারাষ্ট্রের লখনৌ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে চলাচলকারী পুষ্পক এক্সপ্রেসে আটজন যাত্রী ছিলেন। অভিযুক্তরা ট্রেনে উঠে লুটপাট শুরু করলে যাত্রীরা প্রতিবাদ করে। এরপর যাত্রীদেরও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখমও করে। এমনকী এও অভিযোগ করা হয়েছে যে ওই কামরাতে উপস্থিত এক মহিলাকে দিয়ে যৌনাচারও করায় ওই দুষ্কৃতীরা।
এই ঘটনায় রীতিমত আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। ট্রেন কাসারা স্টেশনে পৌঁছলে যাত্রীরা চিৎকার শুরু করে। এরপর জিআরপির সাহায্যে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মোট ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্তদের কাছ থেকে লুটের প্রায় ৩৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।আইপিএস কায়সার খালিদ জানান, লুটের মধ্যে অধিকাংশই মোবাইল ও নগদ টাকা।
আরও পড়ুন: Birbhum: বীরভূমের রামপুরহাটে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাবারের দোকানে ঢুকে গেল লরি, মৃত ৩