বিটন চক্রবর্তী, তমলুক: বিজেপির (BJP) তমলুক (Tamluk) সাংগঠনিক জেলা পদাধিকারীদের গ্রুপ ছাড়লেন নন্দীগ্রামের (Nandigram) বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ও জেলা বিজেপির সহ সভাপতি সাহেব দাস। সাহেব জেলার রাজনীতিতে শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। 


কী দাবি নেতার? 


যদিও সাহেব দাসের দাবি, গতকাল তিনি শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে একটি অনুষ্ঠানে ছিলেন। সেখানে তাঁর মোবাইল ফোন চুরি হয়ে যায়। নতুন মোবাইল ফোনে হোয়াটস অ্যাপ সেট করতে গিয়ে এই বিপত্তি ঘটে। শুভেন্দু অধিকারীর গ্রুপ ছাড়ার বিষয়টি নন্দীগ্রামের বিধায়কই ভাল বলতে পারবেন বলে দাবি বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতির।


আরও পড়ুন, কলকাতায় একলাফে ৪ ডিগ্রি বাড়ল পারদ, আরও গরম বাড়বে শহরে?


অন্যদিকে, অনুব্রত মণ্ডল সম্পর্কে এবার দিলীপ ঘোষের মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হল। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতির দাবি, জেলে থাকলে অনুব্রত মণ্ডল নিরাপদে থাকবেন। না হলে তাঁকে খুনও করা হতে পারে। দিলীপের দাবি, অনুব্রত অনেক কিছু জানেন। সেই তথ্যপ্রমাণ লোপাটের জন্য তাঁকে খুন করা হতে পারে বলে তাঁর দাবি।                                  


দিলীপের কথায়, "ওঁর খালি সিবিআই দেখলে শরীর খারাপ হয়ে যায়। হয় ওঁকে সারাজীবন হাসপাতালে থাকতে হবে, নয় জেলে থাকতে হবে। জেলে থাকলে ঠিক আছে, হাসপাতালে থাকলে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কম। সমস্ত তথ্য লোপাট করার জন্য, তাঁকে মেরে ফেলা হতে পারে।' অনুব্রতকে নিয়ে বিস্ফোরক দাবি দিলীপ ঘোষের।