TMC 21 July Martyr’s Day rally Live : দেশের মধ্যে বিভেদ তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে বিজেপি, ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে মন্তব্য মমতার
২১ জুলাই, প্রস্তুতি পর্ব থেকে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তৃতা, সব খবর সবার আগে
জল্পনা উস্কে ফের তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সমাবেশে হাজির সপুত্র মুকুল রায়।
৩৫৬ নয় ৩৫৫ হবে। ২০১১ সালের আগে মমতা যা করতেন সেভাবেই রাস্তা আটকে , হরতাল করে হবে। আমিও তাই বলেছি। গণআন্দোলনের মাধ্যমে জনগণ এদের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেবে। প্রতিক্রিয়া শুভেন্দু অধিকারীর।
মণিপুর জ্বলছে, বিজেপির বেটি বাঁচাও স্লোগান কোথায়? আগামী নির্বাচনে বিজেপিকে মহিলারাই দেশ থেকে বের করে দেবে। ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে আক্রমণ তৃণমূল নেত্রীর।
কেন বারবার বাংলার দিকে আঙুল প্রধানমন্ত্রীর? কাক ডাকলেও এখন রাজ্যে কেন্দ্রীয় দল, কটাক্ষ মমতার। ১০০ দিনের টাকা কেন্দ্র না দিলে, খেলা হবে বলে নতুন প্রকল্প ,ঘোষণা তৃণমূলনেত্রীর।
চেয়ার চাই না তৃণমূলের, আমরা চাই দেশ থেকে বিজেপি বিদায় নিক। বিরোধী জোটে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন মমতা। পরিস্থিতি নিজের পক্ষে না থাকলে সবার আগে পাল্টি খাবেন তৃণমূল নেত্রী, পাল্টা দাবি বিজেপি নেতা রাহুল সিন্হার।
'বিজেপি নেতা ভিডিও তে বলছেন কীভাবে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির পরিস্থিতি তৈরি করতে হয় জানি'।'দেশের মধ্যে বিভেদ তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে বিজেপি, মানুষের সঙ্গে জাতি-ধর্ম-সম্প্রদায়ের বিভেদ তৈরি করতে চাইছে। ' ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে মন্তব্য মমতার
'ইন্ডিয়া লড়বে, তৃণমূল সৈনিকের মত ঝান্ডা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। ইন্ডিয়াকে জিততে হবে। বিজেপি হারবে। ভারত জিতবে। মোদি হারবে। বিজেপি হারবে। এটা ছাড়া আমাদের কোনও স্লোগান নেই', ইন্ডিয়া জোট সম্পর্কে বার্তা তৃণমূল নেত্রীর।
' আগামী ৫ অগাস্ট, শনিবার বিজেপির ব্লক, বুথ, রাজ্য,, যেকটা নেতা আছে আপনার ব্লকে একটা তালিকা তৈরি করুন। ৫ অগাস্ট শান্তিপূর্ণভাবে এদের বাড়ি ঘেরাও করুন। সকাল ১০- সন্ধে ৬টা পর্যন্ত। বয়স্কদের রাস্তা ছেড়ে দেবেন। বিজেপি নেতারা বাড়িতে ঢুকবেও না বেরোবেও না। কোথাও কারও গায়ে হাত নয়। প্ররোচনায় পা নয়। ৩৪১ টা ব্লক। ১২৭টা মিউনিসিপালিটির ওয়ার্ড, টাউন গণঘেরাও কর্মসূচির ডাক। এরা যার পা ধরে রাজনীতি করে, দিল্লিতে তার দফতরও ঘেরাও হবে। '
সল্টলেকের দত্তাবাদ থেকে একুশের মঞ্চের দিকে রওনা তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার প্রকল্পটি তুলে ধরতে হাতে লক্ষ্মীর ভাঁড় নিয়ে মিছিল মহিলাদের। বিধান নগরের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলো দত্ত ও ওয়ার্ডের প্রেসিডেন্ট নির্মল দত্তের নেতৃত্বে মিছিল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের।
সল্টলেকের দত্তাবাদ থেকে একুশের মঞ্চের দিকে রওনা তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার প্রকল্পটি তুলে ধরতে হাতে লক্ষ্মীর ভাঁড় নিয়ে মিছিল মহিলাদের। বিধান নগরের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলো দত্ত ও ওয়ার্ডের প্রেসিডেন্ট নির্মল দত্তের নেতৃত্বে মিছিল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের।
সল্টলেকের দত্তাবাদ থেকে একুশের মঞ্চের দিকে রওনা তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার প্রকল্পটি তুলে ধরতে হাতে লক্ষ্মীর ভাঁড় নিয়ে মিছিল মহিলাদের। বিধান নগরের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলো দত্ত ও ওয়ার্ডের প্রেসিডেন্ট নির্মল দত্তের নেতৃত্বে মিছিল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের।
কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে সন্দেহভাজন গ্রেফতার। ভোজালি, আগ্নেয়াস্ত্র মাদক-সহ সন্দেহভাজন গ্রেফতার। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে কালো গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করার সময় সন্দেহ। সন্দেহ হওয়ায় সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। পুলিশ লেখা বোর্ড গাড়িতে অপেক্ষা করার সময় সন্দেহ পুলিশের। পুলিশ লেখা পরিচয়পত্র নকল বলে সন্দেহ পুলিশের। নূর আলম নামে এক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।
তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের দিনই জেলায় জেলায় বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। বুধবার ভোট সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিল করেন শুভেন্দু, সুকান্ত, দিলীপ ঘোষরা।
তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের দিনই জেলায় জেলায় বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। বুধবার ভোট সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিল করেন শুভেন্দু, সুকান্ত, দিলীপ ঘোষরা।
তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের দিনই জেলায় জেলায় বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। বুধবার ভোট সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিল করেন শুভেন্দু, সুকান্ত, দিলীপ ঘোষরা।
স্বজনহারা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কলকাতায় রওনা দিয়েছেন মন্ত্রী বেচারাম মান্না।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি মিছিল ২১ জুলাইয়ের সভাস্থলে যাবে। মূল মঞ্চটি তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। মঞ্চের প্রথম ভাগে বসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের প্রথম সারির নেতা-নেত্রী ও আমন্ত্রিতরা।
তৃণমূলের একুশে জুলাই সমাবেশের দিন অমিল ট্যাক্সিও! হাওড়া স্টেশনের বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়েও দেখা মিলছে না প্রিপেড ট্যাক্সির। চরম হয়রানির শিকার যাত্রীরা।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয়ের পরে তৃণমূলের প্রথম সমাবেশ। কোচবিহার থেকে শুরু করে কাকদ্বীপ, দলে দলে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা এসে পৌঁছেছেন ধর্মতলায়। এছাড়াও, কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি মিছিল ২১ জুলাইয়ের সভাস্থলে যাবে।
সল্টলেকের দত্তাবাদ থেকে একুশের মঞ্চের দিকে রওনা তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার প্রকল্পটি তুলে ধরতে হাতে লক্ষ্মীর ভাঁড় নিয়ে মিছিল মহিলাদের। বিধান নগরের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলো দত্ত ও ওয়ার্ডের প্রেসিডেন্ট নির্মল দত্তের নেতৃত্বে মিছিল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের।
সভাস্থলে ৪৫টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি চালাবে পুলিশ। প্রস্তুত থাকবে ১৮টি অ্যাম্বুল্যান্স। থাকবে ৪৮টি হেল্প ডেস্ক। অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় মোট ১৩টি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানো হয়েছে।
২১শে জুলাইয়ের সমাবেশের নিরাপত্তায় বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে পুলিশ প্রশাসনের তরফে। লালবাজার সূত্রের খবর, আজ কলকাতার রাস্তায় নামানো হবে অতিরিক্ত ৫ হাজার পুলিশ। ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার ৩১ জন।
তৃণমূল কংগ্রেসের ২১ জুলাই ঘিরে শ্যামবাজার ৫ মাথার মোড় থেকে যে মিছিল শুরু হবে, তা ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ, বিধান সরণি, কলেজ স্ট্রিট, গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ -সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে ধর্মতলায় সভাস্থলে।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয়ের পরে আজ প্রথম সমাবেশ তৃণমূল কংগ্রেসের। ২৪-এর লোকসভার মহাযুদ্ধের আগে আজই শেষ ২১ জুলাই! সকাল থেকেই কলকাতামুখী জনস্রোত। জেলা থেকে বাসে-ট্রেনে- নৌকায় আসছেন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। সকাল থেকেই ধর্মতলার সভামঞঅচের কাছে ভিড় জমছে।
প্রেক্ষাপট
পার্থপ্রতিম ঘোষ, আবির দত্ত, সুকান্ত মুখোপাধ্যায়, কলকাতা : পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয়ের পরে প্রথম সমাবেশ! ২৪-এর লোকসভার মহাযুদ্ধের আগে আজ শেষ ২১ জুলাই! তার আগে তৃণমূলের বার্ষিক সমাবেশ থেকে কী বার্তা দেবেন তৃণমূল নেত্রী? তা জানতেই কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ, তৃণমূল কর্মী ও সমর্থকরা দলে দলে পৌঁছচ্ছেন কলকাতায় ২১ জুলাই এর মূল মঞ্চটি তিন ভাগে ভাগ করা। মঞ্চের প্রথম ভাগের উচ্চতা ১০ ফুট, দৈর্ঘ্য ৫২ ফুট এবং প্রস্থ ২৮ ফুট। মঞ্চের প্রথম ভাগে বসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের প্রথম সারির নেতা-নেত্রী ও আমন্ত্রিতরা।
মঞ্চের দ্বিতীয় ভাগের উচ্চতা ১১ ফুট, দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট এবং প্রস্থ ২৮ ফুট, এই মঞ্চে স্বজনহারা পরিবারের সদস্য ও তৃণমূলের সাংসদরা বসবেন ২১ জুলাইয়ের মঞ্চের তৃতীয় ভাগের উচ্চতা ১২ ফুট, দৈর্ঘ্য ৪৮ ফুট এবং প্রস্থ ২৮ ফুট, এই মঞ্চে বিধায়ক-সহ অন্যদের বসার জায়গা। ২১ জুলাইয়ের মূল মঞ্চের পাশেই তৈরি হয়েছে চতুর্থ মঞ্চ। সেটি তৃণমূল কাউন্সিলর এবং অন্যান্যদের বসার জায়গা হিসাবে নির্ধারিত।
মঞ্চে ওঠার জন্য ৩টি সিঁড়ি তৈরি করা হয়েছে। একটি সিঁড়ি ব্যবহার করবেন তৃণমূল নেত্রী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বাকি ২টি সিঁড়ি অন্যদের ব্যবহারের জন্য নির্মিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বক্তব্য রাখবেন, সেই পোডিয়াম রয়েছে মূল মঞ্চের বাঁ দিক ঘেঁষে। উচ্চতা ১২ ফুট। দৈর্ঘ্য ১৬ ফুট এবং প্রস্থ ৮ ফুট। পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয়ের পরে তৃণমূল কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে বাড়তি উদ্দীপনা রয়েছে। তা নিয়েই তাঁরা যোগ দিচ্ছেন ২১-শে সমাবেশে। মূল মিছিলগুলির পথও সুনির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। লালবাজার সূত্রের খবর, শ্যামবাজার ৫ মাথার মোড় থেকে যে মিছিল শুরু হবে, তা ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ, বিধান সরণি, কলেজ স্ট্রিট, গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে ধর্মতলায় সভাস্থলে। হাজরা মোড় থেকে শুরু হওয়া মিছিল শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, আশুতোষ মুখার্জি রোড, জওহরলাল নেহরু রোড হয়ে পৌঁছবে ধর্মতলায়। হাওড়া স্টেশন থেকে যে মিছিল আসবে, তা রবীন্দ্র সেতু, ব্রেবোর্ন রোড, ইন্ডিয়া এক্সচেঞ্জ প্লেস, পোদ্দার কোর্ট, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে সভাস্থলে।
একইভাবে শিয়ালদা থেকে বেরনো মিছিল এজেসি বোস রোড, মৌলালি ক্রসিং, এস এন ব্যানার্জি রোড, জওহরলাল নেহরু রোড হয়ে এগোবে ধর্মতলার দিকে। অন্যদিকে, মহাজাতি সদনের সামনে থেকে একটি মিছিল , সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে সভাস্থলে। ঠিক তেমনই নিমক মহল রোড এলাকা থেকে গার্ডেনরিচ রোড, বাবুবাজার মোড়, খিদিরপুর রোড, হেস্টিংস হয়ে ধর্মতলার দিকে এগোবে মিছিল। বাইপাস বা ট্যাংরা এলাকা হয়ে যে তৃণমূল কর্মী ও সমর্থকরা সভাস্থলের দিকে যাবেন, তাঁরা গোবিন্দ খটিক রোড, CIT রোড , মৌলালি ক্রসিং, এস এন ব্যানার্জি রোড হয়ে এগোবেন ধর্মতলার দিকে। বিভিন্ন জায়গা থেকে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি মিছিলও ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চের দিকে এগোবে। লালবাজার সূত্রের খবর, তালতলা হাইস্কুল, গুরুদাস কলেজ, আহিরিটোলা স্ট্রিট ও বি কে পাল অ্যাভিনিউ, ১০, বেড ফোর্ড লেন, কালীঘাট রোডে জয়হিন্দ ভবন, ১০, কাশীপুর রোড, এবং পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটে বিনানি ধর্মশালার সামনে থেকে ছোট ছোট এই মিছিলগুলি বেরনোর কথা। ২১শে জুলাইয়ের সমাবেশের নিরাপত্তায় বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। লালবাজার সূত্রের খবর, শুক্রবার কলকাতার রাস্তায় নামানো হবে অতিরিক্ত ৫ হাজার পুলিশ।
- ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার ৩১ জন
- যুগ্ম কমিশনার পদমর্যাদার ৮ জন
- অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পদমর্যাদার ৮০ জন অফিসার রাস্তায় থাকবেন।
২০টি বহুতলের ছাদ থেকে নজরদারি চালাবে পুলিশ। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ৪টি দলকে মোতায়েন রাখা হবে। প্রস্তুত থাকবে ৬টি ক্যুইক রেসপন্স টিম। এছাড়াও মেট্রোয় বিশেষ নজরদারি চালাবে পুুলিশ। সভাস্থলে ৪৫টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি চালাবে পুলিশ। প্রস্তুত থাকবে ১৮টি অ্যাম্বুল্যান্স। থাকবে ৪৮টি হেল্প ডেস্ক। সভাস্থলে ব্যবহার করা হচ্ছে ১ হাজার মাইক। অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় মোট ১৩টি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানো হয়েছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -