Hooghly Weather Update: আজ ১৩ মে, ২০২৩- শনিবার, হুগলি জেলার আবহাওয়া সারাদিন (Hooghly Weather Today) কেমন থাকবে দেখে নিন একনজরে। দক্ষিণবঙ্গের এই জেলায় আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (Weather Forecast) থাকবে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Weather Update) থাকবে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার (Hooghly Weather Forecast) পরিমাণ প্রায় ৭৮ শতাংশ। সকালের দিকে মেঘলা আকাশ থাকলেও পরের দিকে রোদের ঝলক দেখা যাবে। অনেকক্ষণ বাড়ির বাইরে থাকলে সতর্ক থাকুন। গরমে শরীর খারাপ হতে পারে। আজ দিনের বেলায় প্রবল গরম অনুভূত হবে দিনের বেলায়। রাতের দিকে আজ আংশিক মেঘলা আবহাওয়া থাকবে। এর ফলে গুমোট ভ্যাপসা গরম অনুভূত হবে। অন্যদিকে আজ হুগলি জেলায় দিনের বেলায় বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ২৮ কিলোমিটারের কাছাকাছি। আর রাতের বেলাতেও বাতাসের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটারের কাছাকাছি।


সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত: আজ সূর্যোদয় (Sunrise) হয়েছে সকাল ৪টে ৫৭ মিনিটে। আর সূর্যাস্ত (Sunset) হবে বিকেল ৬টা ০৯ মিনিটে।


হুগলি জেলার ভৌগলিক অবস্থান (Hooghly Geographical Situation): কলকাতার উত্তর দিক থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে এবং বিখ্যাত নদী হুগলির পশ্চিম তীরে অবস্থিত হুগলি জেলা। এই নদীর নাম অনুসারেই জেলার নামকরণ হয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২০০ মিটার উপরে অবস্থিত এই জেলার পূর্বে রয়েছে হুগলি নদী অবস্থিত। হুগলির দক্ষিণে রয়েছে হাওড়া জেলা এবং উত্তরে বর্ধমান। এছাড়াও এর উত্তর-পশ্চিমে বাঁকুড়া জেলা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মেদিনীপুর জেলার অবস্থান। হুগলি জেলার চারটি উপবিভাগ রয়েছে। সেগুলি হল যথাক্রমে- চুঁচুড়া, শ্রীরামপুর, চন্দননগর এবং আরামবাগ। এই জেলার সদর দফতর অবস্থিত চুঁচুড়ায়।


মোকা আপডেট


'মোকা' পরিণত হয়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় দিক পরিবর্তন করে আরও শক্তিশালী হবে। আবহবিদরা জানিয়েছেন,  উত্তর ও উত্তর পূর্ব দিকে এগিয়ে মায়ানমারের সিতওয়ে বন্দরের কাছে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে। ল্যান্ড ফল করার সময় মোকার গতিবেগ হবে ১৭৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। 'মোকা' পরিণত হয়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় দিক পরিবর্তন করে আরও শক্তিশালী হবে। আবহবিদরা জানিয়েছেন,  উত্তর ও উত্তর পূর্ব দিকে এগিয়ে মায়ানমারের সিতওয়ে বন্দরের কাছে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে। ল্যান্ড ফল করার সময় মোকার গতিবেগ হবে ১৭৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। এই চরম শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হিসেবে ১৪ই মে রবিবার দুপুরে  মায়ানমারের সিতওয়ে (sittwe) বন্দরের কাছাকাছি এটি ল্যান্ডফল করবে। তার জেরে বঙ্গের উপকূলের তেমন ক্ষতি না হওয়ারই কথা, তবে বাংলাদেশের কক্সবাজার মহেশখালী টেকনাফ সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবু সাবধানতার কথা ভেবে, পশ্চিমবঙ্গের উপকূল অঞ্চলের মৎস্যজীবীদের রবিবার পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।


আরও পড়ুন- চুল পড়ার সমস্যা কমায়, সাহায্য করে বৃদ্ধিতে, কোন কোন বীজ থেকে চুলের যত্ন হবে সবচেয়ে ভাল?