West Bengal Live News : আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হলেন প্রাক্তন আইপিএস এম ওয়াহাব
West Bengal Live News Updates : জেলায় জেলায় কোথায় কী হচ্ছে, দেখুন রাজ্যের সব খবর...
বাসন্তীতে যুব তৃণমূল নেতা খুনে গ্রেফতার তৃণমূলকর্মী। পঞ্চায়েত ভোটের আগে ১ জুলাই বাসন্তীতে খুন হন যুব তৃণমূল নেতা জিয়ারুল মোল্লা। ঘটনায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ ওঠে। খুনের অভিযোগে গ্রেফতার তৃণমূলকর্মী রাকিব খান। 'পরিকল্পনামাফিক যুব তৃণমূল নেতাকে খুন'। 'কাকা ওয়াহাব খানের সঙ্গে খুনের পরিকল্পনা করেছিলেন রাকিব'। গুলি চালিয়েছিলেন রাকিব, দাবি পুলিশের । টাকার টোপ দিয়ে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন, দাবি পুলিশের ।
উপাচার্য নিয়োগে আরও তীব্র রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত । অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির পর এবার প্রাক্তন আইপিএস-কে উপাচার্য পদে নিয়োগ রাজভবনের। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হলেন প্রাক্তন আইপিএস এম ওয়াহাব। প্রাক্তন আইপিএস-কে উপাচার্য পদে নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এর আগে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায়কে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ করেন রাজ্যপাল।
আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দেবেন মমতা, রাজ্যকে নেতৃত্ব দেবেন অভিষেক, ২১শে জুলাইয়ের সভা থেকে মন্তব্য সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
'ভাইপোর বিরুদ্ধে এফআইআরের আবেদন নিয়ে কোর্টে যাব। বিজেপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এই ঘটনা ঘটলে, দিল্লিতে সংসদে তৃণমূল সাংসদদের ঢুকতে দেব না।' পাল্টা হুঁশিয়ারি শুভেন্দু অধিকারীর
কেন বারবার বাংলার দিকে আঙুল প্রধানমন্ত্রীর ? কাক ডাকলেও এখন রাজ্যে কেন্দ্রীয় দল, কটাক্ষ মমতার। ১০০ দিনের টাকা কেন্দ্র না দিলে, খেলা হবে বলে নতুন প্রকল্প ,ঘোষণা তৃণমূলনেত্রীর।
'ডায়মন্ডহারবারে ২০০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৪০০ আসনে প্রার্থী দিতে পেরেছে বিরোধীরা। ভোটের দিন অধিকাংশ বুথে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। বিডিওরা বদলেছেন সার্টিফিকেট, ত্রিস্তর পঞ্চায়েতে ত্রিস্তরে লুঠ।' পাল্টা আক্রমণ বিরোধী দলনেতার।
মণিপুরের ঘটনাকে হাতিয়ার করে মোদি সরকারকে আক্রমণ মুখ্যমন্ত্রীর। রাজ্যে নারী নিগ্রহের অভিযোগ তুলে পাল্টা আক্রমণে লকেট চট্টোপাধ্যায়। পঞ্চায়েত ভোটে হাওড়ায় মহিলা প্রার্থীদের নির্যাতন চালানোর অভিযোগ। কান্নায় ভেঙে পড়লেন বিজেপি সাংসদ। নারী নির্যাতনের অভিযোগে সরব সুকান্ত মজুমদারও। বিজেপির করা অভিযোগ খারিজ রাজ্য পুলিশের ডিজির।
'বিজেপি নেতা ভিডিওতে বলছেন কীভাবে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির পরিস্থিতি তৈরি করতে হয় জানি'। 'দেশের মধ্যে বিভেদ তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে বিজেপি, মানুষের সঙ্গে জাতি-ধর্ম-সম্প্রদায়ের বিভেদ তৈরি করতে চাইছে। ' ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে মন্তব্য মমতার।
কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে সন্দেহভাজন গ্রেফতার। ভোজালি, আগ্নেয়াস্ত্র মাদক-সহ সন্দেহভাজন গ্রেফতার। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে কালো গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করার সময় সন্দেহ। সন্দেহ হওয়ায় সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। পুলিশ লেখা বোর্ড গাড়িতে অপেক্ষা করার সময় সন্দেহ পুলিশের। পুলিশ লেখা পরিচয়পত্র নকল বলে সন্দেহ পুলিশের। নুর আমিন নামে এক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। কীভাবে পুলিশের আইডি কার্ড পেলেন সন্দেহভাজন ? অস্ত্র-মাদক নিয়ে কেন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে ঘোরাঘুরি? নিজেকে পুলিশ বলে দাবি, সন্দেহ হওয়ায় জেরা পুলিশের। পুলিশের ভুয়ো পরিচয়ে অস্ত্র-মাদক নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে ! ভোজালি-মাদক-ভুয়ো আইডি কার্ড নিয়ে কী উদ্দেশ্যে কালীঘাটে ? ধৃতের কাছে মিলেছে বিভিন্ন সংস্থার পরিচয়পত্র: পুলিশ কমিশনার। সন্দেহ হতেই অভিযুক্তের কালো গাড়ি ঘিরে ফেলে পুলিশ। আইবি লেখা কার্ড দেখে সন্দেহ পুলিশের, তারপরেই গ্রেফতার। WB06U277 নম্বরের কালো গাড়ি-সহ সন্দেহভাজন গ্রেফতার।
রাজারহাটে বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযানে উত্তেজনা। মহিলা পুলিশকর্মীর হাত কামড়ে দেওয়ার অভিযোগ। বিডিও অফিসের কাছে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা বিজেপির। বাধা দিলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি। ধস্তাধস্তির সময় পুলিশকর্মীর হাত কামড়ে দেওয়ার অভিযোগ।
৩৫৬ নয় ৩৫৫ হবে। ২০১১ সালের আগে মমতা যা করতেন সেভাবেই রাস্তা আটকে , হরতাল করে হবে। আমিও তাই বলেছি। গণআন্দোলনের মাধ্যমে জনগণ এদের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেবে। প্রতিক্রিয়া শুভেন্দু অধিকারীর।
জল্পনা উস্কে ফের তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সমাবেশে হাজির সপুত্র মুকুল রায়।
বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত হওড়ার পোড়া মঙ্গলাহাট। একুশের সমাবেশ শেষে সোজা ঘটনাস্থলে হাজির মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। কথা বললেন ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আচমকা আগুন লাগে পোড়া মঙ্গলাহাটে। ভস্মীভূত প্রায় ১হাজার দোকান। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে দমকলের ১৬টি ইঞ্জিন। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী। আগুন নেভাতে দমকলের সঙ্গে হাত লাগান স্থানীয়রা। আগুন লাগার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা।
একুশের মঞ্চে বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)। কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের একশো দিনের কাজের টাকা আটকে রাখার পাশাপাশি জব কার্ড হোল্ডারদের টাকা দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ শানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যারপরই তৃণমূল সুপ্রিমো জানান, রাজ্য সরকার জব কার্ড হোল্ডারদের ইতিমধ্যে ২৬ দিনের কাজ দিয়েছে। রাজ্য নিজের টাকা দিয়ে একসো দিনের না হলেও ৪০-৫০ দিনের কাজের ব্যবস্থা করবে জব কার্ড হোল্ডারদের জন্য। যারপরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, রাজ্য নিজের টাকায় জব কার্ড হোল্ডারদের কাজ দেবে। প্রকল্পের নাম হবে খেলা হবে ।
সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর প্রোগ্রামে ৩ লক্ষ ফোন এসেছে, বললেন মমতা। কী বললেন সেই ফোনগুলি নিয়ে?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) বক্তব্য রাখার সময় জানান, বিজেপি নেতাদের বাড়ির থেকে ১০০ মিটার দূরে প্রতীকী ঘেরাও করো। ব্লক স্তরে গেরুয়া শিবিরের নেতাদের বাড়ির অদূরে প্রতীকী ঘেরাওয়ের বার্তা দিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমোর বক্তব্য, বাড়ির সামনে প্রতিবাদ করলেও বলবে পথ অবরুদ্ধ করছে। অভিষেকের ঘোষিত কর্মসূচিতে বদল মমতার।
একুশের সভামঞ্চ থেকে বিজেপি নেতা-নেত্রীদের বাড়ি ঘেরাওয়ের ডাক দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ! তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, আগামী ৫ অগাস্ট ৮ ঘণ্টার জন্য জেলা থেকে ব্লক স্তরে সমস্ত গেরুয়া শিবিরের নেতাদের বাড়ি ঘেরাওয়ের জন্য তৃণমূল কর্মী-সমর্থদের ডাক দিলেন তিনি। আগামী ৫ অগাস্ট শনিবার সকাল ১০ টা থেকে সন্ধে ৬ টা পর্যন্ত তৃণমূল নেত্রীর অনুমতি দিয়ে বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাওয়ের ডাক দিচ্ছেন বলেই জানাচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
একুশে জুলাইয়ে সকাল থেকেই ধর্মতলায় ভিড় তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের। রকেটের কাটআউটে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের নাম লিখে নিয়ে এসেছেন কয়েকজন তৃণমূল কর্মী। তাঁদের দাবি, এগুলোই বিরোধীদের বধ করার অস্ত্র।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয়ের পর প্রথমবার তৃণমূলের সমাবেশ ঘিরে কর্মী সমর্থকদের মধ্যে তুঙ্গে উন্মাদনা। ধর্মতলায় দেদার বিকোচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দেওয়া টুপি, ব্যাজ, হাতের ব্যান্ড।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) বিপুল ব্যবধানে জয়ের পর প্রথম একুশ জুলাই। শহিদ দিবসের মঞ্চে মিলেমিশে যাচ্ছে ঘাসফুল শিবিরের কর্মী-সমর্থকদের জয়ের আনন্দের কোলাজ। রাজ্যের সব রাস্তা যেন মোড় নিয়েছে ধর্মতলায় তৃণমূলের (TMC) সভামঞ্চের দিকে। আর সেই সময়েই একুশের সমাবেশ নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার খোঁচা, 'একুশের মঞ্চ এক কাটমানির মঞ্চ। পাগলু ডান্সের মঞ্চ। ওখানে যাওয়ার জন্য সকাল-দুপুর-রাত তিনবেলা শুধু ডিম-ভাত।' রাজ্যে পালবদলের পর্বে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম নেতা ফের একবার চিটফাণ্ডকাণ্ড নিয়েও সরাসরি আক্রমণ শানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে সন্দেহভাজন ব্যক্তি আটক। ভোজালি, আগ্নেয়াস্ত্র মাদক-সহ ওই ব্যক্তি আটক। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে কালো গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন ওই ব্যক্তি। সন্দেহ হওয়ায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই ব্যক্তিকে। পুলিশ লেখা বোর্ড গাড়িতে এঁটে অপেক্ষা করছিলেন ওই ব্যক্তি। ওই ব্যক্তি পুলিশ লেখা পরিচয়পত্র দেখান, পরিচয়পত্র নকল বলে সন্দেহ পুলিশের।
কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে সন্দেহভাজন ব্যক্তি আটক। ভোজালি, আগ্নেয়াস্ত্র মাদক-সহ ওই ব্যক্তি আটক। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে কালো গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন ওই ব্যক্তি। সন্দেহ হওয়ায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই ব্যক্তিকে। পুলিশ লেখা বোর্ড গাড়িতে এঁটে অপেক্ষা করছিলেন ওই ব্যক্তি। ওই ব্যক্তি পুলিশ লেখা পরিচয়পত্র দেখান, পরিচয়পত্র নকল বলে সন্দেহ পুলিশের।
বর্ধমানে এক তৃণমূল সমর্থকের চুলে দেখা গেল অভিনব ছাঁট। চুল কেটে মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের নাম লেখা।
'শহিদ দিবস, প্রত্যাবর্তনের দিন। হৃদয়ের অগুন্তি আবেগকে জাগিয়ে তোলার দিন। আজ বাংলা তার ১৩ জন অমর শহিদকে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে। গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য হিংসার বিরুদ্ধে লড়াই করে প্রাণ দিয়েছিলেন তাঁরা। আমি অনুপ্রাণিত, সঠিক সমাজ গড়ার লক্ষ্যে আমার কাজ চালিয়ে যাব', ২১ জুলাই ট্যুইট করে শহিদদের শ্রদ্ধা জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
দ্বিতীয় হুগলি সেতু দিয়েও আসছে অজস্র গাড়ি, মানুষের মিছিল। সবারই গন্তব্য ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ।
একুশের সমাবেশ ও ডিম-ভাত, যেন গত কয়েকবছরে হয়ে গিয়েছিল সমার্থক। ২১ জুলাইয়ের সমাবেশে বিভিন্ন জেলার দূর-দূরান্ত থেকে কলকাতায় আসা ঘাসফুল শিবিরের কর্মী-সমর্থকরা দুপুরের খাওয়াতে ডিমের তরকারি ও ভাত খাওয়ার দস্তুর দেখা যেত। কিন্তু দেখা মিলল বদলের ছবি। দুপুরের মেনুর জন্য মাংস-ভাতের (Chicken and Rice) এলাহি আয়োজন চলল বিভিন্ন জায়গায়। কিছু জায়গায় সঙ্গে আলু-পোস্তও। রাস্তাতেই ত্রিপল খাঁটিয়ে চলল রান্না-বান্না।
তৃণমূলের শহিদ সমাবেশই শুধু এবার নয়, পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Elections 2023) বিপুল ব্যবধানে জয়ের পর হচ্ছে এই সমাবেশ। তাই কি খানিক বদল মেনুতে ? একাধিক জায়গাতেই দেখা গিয়েছে, ডিম নয়, দুপুরের খাবারের মেনুতে মাংস স্থান করে নিয়েছে। বেলা যত গড়িয়েছে ততই যেন সব রাস্তা এসে মিশতে শুরু করেছে ধর্মতলায় (Esplanade)। আর সভামঞ্চের পথ ধরা তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা রাস্তাতেই বানালেন রান্নাঘর। যেখানে চেনা ডিম-ভাতের মেনুর সঙ্গে বিভিন্ন জায়গাতে মাংস-ভাত থেকে ডাল, আলু-পোস্ত, মেনুতে উঠে আসে বিভিন্ন তারতম্য। শহিদ দিবসের সঙ্গে গ্রাম বাংলা দখলের সেলিব্রেশনের কোলাজই যেন দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায়।
তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের জন্য ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের বাঁশকোপা টোল প্লাজায় হেল্প ডেস্কের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মূলত পশ্চিম বর্ধমান ও বাঁকুড়া থেকে এই পথ দিয়ে কলকাতায় যাচ্ছেন তৃণমূল সমর্থকরা। তাদের পানীয় জলের বোতল দেওয়া হচ্ছে। রয়েছে ফার্স্ট এইডের ব্যবস্থাও।
একুশের সমাবেশে যোগ দিতে বিভিন্ন জেলা থেকে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা আসছেন কলকাতায়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগর ব্লকের তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা ট্রলারে চেপে রওনা দিলেন কলকাতার উদ্দেশ্যে।
সল্টলেকের দত্তাবাদ থেকে একুশের মঞ্চের দিকে রওনা তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পটি তুলে ধরতে হাতে লক্ষ্মীর ভাঁড় নিয়ে মিছিল মহিলাদের। বিধান নগরের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলো দত্ত ও ওয়ার্ডের প্রেসিডেন্ট নির্মল দত্তের নেতৃত্বে মিছিল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের।
বাংলার ভোট হিংসা ইস্য়ুকে এবার দিল্লিতে নিয়ে গেল বিজেপি। সংসদে আলোচনা চেয়ে লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিলেন দিলীপ ঘোষ। এই ইস্য়ুতেই সংসদ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি সাংসদরা। আর ঠিক সেদিনই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে বিজেপির মহিলা সাংসদদের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। এই প্রেক্ষাপটে পশ্চিমবঙ্গের ভোট-সন্ত্রাস নিয়ে আলোচনার জন্য, লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিলেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গ একমাত্র রাজ্য যেখানে, সদ্য শেষ হওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে অশান্তি, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং ভোটে অনিয়ম বাংলাকে কলঙ্কিত করেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় 'ইচ্ছাকৃতভাবে' কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়নি।স্পর্শকাতর জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকলে এত হিংসা হত না এবং মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারত।
তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের সমাবেশের দিনই জেলায় জেলায় বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি নিয়েছে বিজেপি। বুধবার ভোট সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিল করেন শুভেন্দু, সুকান্ত, দিলীপ ঘোষরা। কলেজ স্কোয়ারের সভামঞ্চ থেকে বিডিও অফিস অভিযানের ঘোষণা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। পক্ষপাতিত্ব থেকে শুরু করে কারচুপি, এবারের পঞ্চায়েত ভোটে, বেনজিরভাবে এমন সব অভিযোগ উঠেছে BDO-দের বিরুদ্ধে। একাধিক বিডিও-কে ডেকে পাঠিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এই ইস্যুকে হাতিয়ার করে BDO-দের বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছে বিজেপি। এর আগে BDO-দের কালো গোলাপ দেওয়ার কর্মসূচি নেয় গেরুয়া শিবির। এবার আরও একধাপ এগিয়ে বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের ডাক।
ভোট হিংসা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠি দিচ্ছেন অপর্ণা সেন-সহ বিশিষ্টজনেরা। অপর্ণা সেন মঞ্চে সেই চিঠি পাঠ করেন। চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্যে করে বলা হয়েছে, পঞ্চায়েত নির্বাচন কেন্দ্রিক হত্যালীলা, এবং অরাজকতার দায়িত্ব মূলত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এবং আপনার।
ভোটের ফল বেরিয়েছে আট দিন হয়ে গেল। কিন্তু হিংসা এখনও থামছে না। আর এই হিংসার আগুনে পুড়ছেন সব দলের কর্মী-সমর্থকরাই। শাসক থেকে বিরোধী, কেউ বাদ নেই। কেউ মার খেয়ে রক্তাক্ত হয়েছেন, কারও আবার শরীরে বিঁধে রয়েছে বুলেট।
তৃণমূল কংগ্রেসের ২১ জুলাই ঘিরে শ্যামবাজার ৫ মাথার মোড় থেকে যে মিছিল শুরু হবে, তা ভূপেন বোস অ্যাভিনিউ, বিধান সরণি, কলেজ স্ট্রিট, গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ -সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে ধর্মতলায় সভাস্থলে। হাজরা মোড় থেকে শুরু হওয়া মিছিল শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, আশুতোষ মুখার্জি রোড, জওহরলাল নেহরু রোড হয়ে পৌঁছবে ধর্মতলায়। হাওড়া স্টেশন থেকে যে মিছিল আসবে, তা রবীন্দ্র সেতু, ব্রেবোর্ন রোড, ইন্ডিয়া এক্সচেঞ্জ প্লেস, পোদ্দার কোর্ট, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে সভাস্থলে। একইভাবে শিয়ালদা থেকে বেরনো মিছিল এজেসি বোস রোড, মৌলালি ক্রসিং, এস এন ব্যানার্জি রোড, জওহরলাল নেহরু রোড হয়ে এগোবে ধর্মতলার দিকে।
অন্যদিকে, মহাজাতি সদনের সামনে থেকে একটি মিছিল সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ হয়ে পৌঁছবে সভাস্থলে। ঠিক তেমনই নিমক মহল রোড এলাকা থেকে গার্ডেনরিচ রোড, বাবুবাজার মোড়, খিদিরপুর রোড, হেস্টিংস হয়ে ধর্মতলার দিকে এগোবে মিছিল। বাইপাস বা ট্যাংরা এলাকা হয়ে যে তৃণমূল কর্মী ও সমর্থকরা সভাস্থলের দিকে যাবেন, তাঁরা গোবিন্দ খটিক রোড , CIT রোড, মৌলালি ক্রসিং, এস এন ব্যানার্জি রোড হয়ে এগোবেন ধর্মতলার দিকে। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গা থেকে ছোট ছোট বেশ কয়েকটি মিছিলও ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চের দিকে এগোবে। লালবাজার সূত্রের খবর, তালতলা হাইস্কুল, গুরুদাস কলেজ, আহিরিটোলা স্ট্রিট ও বি কে পাল অ্যাভিনিউ, ১০, বেড ফোর্ড লেন, কালীঘাট রোডে জয়হিন্দ ভবন, ১০, কাশীপুর রোড, এবং পাথুরিয়াঘাটা স্ট্রিটে বিনানি ধর্মশালার সামনে থেকে ছোট ছোট এই মিছিলগুলি বেরনোর কথা।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল জয়ের পরে আজ প্রথম সমাবেশ তৃণমূল কংগ্রেসের। ২৪-এর লোকসভার মহাযুদ্ধের আগে আজই শেষ ২১ জুলাই!
২১ জুলাই এর মূল মঞ্চটি তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। মঞ্চের প্রথম ভাগের উচ্চতা ১০ ফুট। দৈর্ঘ্য ৫২ ফুট এবং প্রস্থ ২৮ ফুট। মঞ্চের প্রথম ভাগে বসবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের প্রথম সারির নেতা-নেত্রী ও আমন্ত্রিতরা। মঞ্চের দ্বিতীয় ভাগের উচ্চতা ১১ ফুট। দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট এবং প্রস্থ ২৮ ফুট। এই মঞ্চে স্বজনহারা পরিবারের সদস্য ও তৃণমূলের সাংসদরা বসবেন।
২১ জুলাইয়ের মঞ্চের তৃতীয় ভাগের উচ্চতা ১২ ফুট। দৈর্ঘ্য ৪৮ ফুট এবং প্রস্থ ২৮ ফুট। এই মঞ্চে বিধায়ক-সহ অন্যদের বসার জায়গা। মূল মঞ্চের পাশেই তৈরি হয়েছে চতুর্থ মঞ্চ। সেটি তৃণমূল কাউন্সিলর এবং অন্যান্যদের বসার জায়গা হিসাবে নির্ধারিত। মঞ্চে ওঠার জন্য ৩টি সিঁড়ি তৈরি করা হয়েছে। একটি সিঁড়ি ব্যবহার করবেন তৃণমূল নেত্রী ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বাকি ২টি সিঁড়ি অন্যদের ব্যবহারের জন্য নির্মিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বক্তব্য রাখবেন, সেই পোডিয়াম রয়েছে মূল মঞ্চের বাঁ দিক ঘেঁষে। উচ্চতা ১২ ফুট। দৈর্ঘ্য ১৬ ফুট এবং প্রস্থ ৮ ফুট।
বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত হওড়ার পোড়া মঙ্গলাহাট। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আচমকাই আগুন লাগে পোড়া মঙ্গলাহাটে। ভস্মীভূত প্রায় ১হাজার দোকান। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে দমকলের 18টি ইঞ্জিন। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী। আগুন নেভাতে দমকলের সঙ্গে হাত লাগান স্থানীয়রা। আগুন লাগার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে।
প্রেক্ষাপট
হাওড়ার (Howrah) মঙ্গলাহাটে রাতের আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি সকালেও। পুড়ে ছাই প্রায় ১ হাজার দোকান। আগুন নেভাতে লড়াই দমকলের ১৮টি ইঞ্জিনের। ঘন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় আগুন লাগার পর আতঙ্ক। সব হারিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছেন ব্যবসায়ীরা।
পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) জয়জয়কারের পর একুশের সমাবেশ। জেলা থেকে কলকাতামুখী হাজার হাজার তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee), অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা কী বার্তা দেন, সেদিকেই নজর রাজনৈতিক মহল থেকে ঘাসফুল শিবিরের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের।
তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের দিনই ভোট লুঠের অভিযোগে আজ রাজ্য জুড়ে বিডিও অফিস ঘেরাওয়ের ডাক বিজেপির (BJP)। পাল্টা আক্রমণে অভিষেক।
২০২২-এর ২১ জুলাইয়ের পরেই গ্রেফতার পার্থ। একবছরের মাথায় জল্পনা বাড়ালেন সুকান্ত। একুশে সমাবেশের আগের দিন সারদা কেলেঙ্কারি নিয়ে সিবিআইকে শুভেন্দুর চিঠি। কুণালের বক্তব্যকে হাতিয়ার করে দোষীদের গ্রেফতারির দাবি।
একুশে জুলাইয়ের দিনই পূর্ব মেদিনীপুরের তৃণমূল নেতাকে NIA তলব। ২০২২-এ ভূপতিনগর বিস্ফোরণকাণ্ডে ২জনকে হাজিরার নোটিস এনআইএ-র।
পঞ্চায়েত ভোটে বেলাগাম সন্ত্রাস, মৃত্যুমিছিল। মমতার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক খোলা চিঠি অপর্ণার। এদিকে, মণিপুরে মধ্যযুগীয় অত্যাচার। প্রতিবাদ করতে গিয়ে কেঁদে ফেললেন অপর্ণা।
ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম, মহিলা সাংসদদের পর এবার বাংলায় আসছে তফশিলি জাতিভুক্ত বিজেপির ৫ সাংসদ। হিংসা কবলিত এলাকা ঘুরে রিপোর্ট দেবেন নাড্ডাকে।
এদিকে, ২১শে জুলাইয়ের সমাবেশের নিরাপত্তায় বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে পুলিশ প্রশাসনের তরফে। লালবাজার সূত্রের খবর, আজ কলকাতার রাস্তায় নামানো হবে অতিরিক্ত ৫ হাজার পুলিশ। ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার ৩১ জন। যুগ্ম কমিশনার পদমর্যাদার ৮ জন ও অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পদমর্যাদার ৮০ জন অফিসার রাস্তায় থাকবেন। ২০টি বহুতলের ছাদ থেকে নজরদারি চালাবে পুলিশ। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ৪টি দলকে মোতায়েন রাখা হবে। প্রস্তুত থাকবে ৬টি ক্যুইক রেসপন্স টিম। এছাড়াও মেট্রোয় বিশেষ নজরদারি চালাবে পুুলিশ। সভাস্থলে ৪৫টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি চালাবে পুলিশ। প্রস্তুত থাকবে ১৮টি অ্যাম্বুল্যান্স। থাকবে ৪৮টি হেল্প ডেস্ক। অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় মোট ১৩টি জায়ান্ট স্ক্রিন বসানো হয়েছে।
অন্যদিকে, বাংলার ভোট হিংসা ইস্য়ুকে এবার দিল্লিতে নিয়ে গেল বিজেপি। সংসদে আলোচনা চেয়ে লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিলেন দিলীপ ঘোষ। এই ইস্য়ুতেই সংসদ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি সাংসদরা। আর ঠিক সেদিনই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে বিজেপির মহিলা সাংসদদের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। এই প্রেক্ষাপটে পশ্চিমবঙ্গের ভোট-সন্ত্রাস নিয়ে আলোচনার জন্য, লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিলেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। তিনি লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গ একমাত্র রাজ্য যেখানে, সদ্য শেষ হওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে অশান্তি, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং ভোটে অনিয়ম বাংলাকে কলঙ্কিত করেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় 'ইচ্ছাকৃতভাবে' কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়নি।স্পর্শকাতর জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকলে এত হিংসা হত না এবং মানুষ নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারত।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -