সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়ল গোটা ঘটনাই। বিরোধীরা সঙ্গে সঙ্গে সরব বিধিভঙ্গের অভিযোগে। বিরোধীরা সরব হতে যেরকম দেরি করেননি, তেমনই অজুহাত খুঁজতে অনুব্রত মণ্ডলও বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করেননি। জানিয়ে দিলেন, ওটা না কি পুরনো ফুটেজ! এমনকী বুথ থেকে বেরিয়ে যখন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধির সঙ্গে তিনি কথা বললেন, তখনও তাঁর বুকে জ্বলজ্বল করছে দলীয় প্রতীক। যদিও অনুব্রতর দাবি, তিনি নাকি তখনই প্রতীকটি লাগিয়েছেন। যদিও, বেলা গড়াতে অবশ্য ভুল কবুল করেন অনুব্রত। আর যে প্রিসাইডিং অফিসারের সামনে গোটা ঘটনাটা ঘটল, তাঁর দাবি, তিনি নাকি খেয়ালই করেননি! প্রথমে শোকজ, তারপর নজরবন্দি, পরে ফের শোকজ! কিন্তু থোড়াই কেয়ার! অনুব্রত আছেন অনুব্রততেই। বুকে প্রতীক নিয়ে ভোট দেওয়ার ঘটনায় জেলাশাসকের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, ঘটনায় কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে তারা। পরে অবশ্য মিথ্যে স্বীকার করে নেন অনুব্রত মণ্ডল। স্বমহিমায় অনুব্রত ! পোশাকে তৃণমূলের প্রতীক লাগিয়ে ভোট, খেয়াল করিনি, সাফাই অফিসারের
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 17 Apr 2016 12:58 AM (IST)
বীরভূম: বুকে তৃণমূলের প্রতীক লাগিয়ে ভোট দিলেন অনুব্রত মণ্ডল। প্রথমে পুরনো ছবি বলে সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করলেও, পরে মিথ্যে স্বীকার বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতির। জেলাশাসকের রিপোর্ট তলব নির্বাচন কমিশনের। এদিন সকালে দলীয় কর্মীর মোটরবাইকে চড়ে বোলপুরের ভাগবত নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ের ১৮৬ নম্বর বুথে যান বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি। সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দেন তিনি। আর গোটাটাই ঘটল প্রিসাইডিং অফিসারের সামনে! আর তাত্পর্যপূর্ণভাবে এই বুথে দেখা মেলেনি বিরোধী দলের কোনও এজেন্টের।