Dinesh Trivedi Resignation:দলবদল করছেন? কী বললেন দীনেশ

 ‘রাজনীতির অ আ ক খ জানে না যে, সে এখন দলের নেতা!তৃণমূল এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।আমার কাছে দেশ বড়। আজকে আমি স্বস্তি পেলাম’।আপনি কোনও দলে জয়েন করছেন? এই প্রশ্নের উত্তরে দীনেশ ত্রিবেদী বলেছেন, ‘এখন আমি নিজের সঙ্গে আছি।’

Continues below advertisement

 

Continues below advertisement

নয়াদিল্লি:  ‘রাজনীতির অ আ ক খ জানে না যে, সে এখন দলের নেতা!তৃণমূল এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।আমার কাছে দেশ বড়। আজকে আমি স্বস্তি পেলাম’।

আপনি কোনও দলে জয়েন করছেন? এই প্রশ্নের উত্তরে দীনেশ ত্রিবেদী বলেছেন, ‘এখন আমি নিজের সঙ্গে আছি।’

দীনেশ বলেছেন, তৃণমূলে কথা বলার কেউ নেই। দলের নিয়ন্ত্রণ যখন কর্পোরেট পেশাদারের হাতে চলে যায়, তখন কার সঙ্গে কথা বলা যায়। কারুর কাছেই সময় নেই।

এদিন নাটকীয়ভাবে রাজ্যসভার সদস্যপদ থেকে ইস্তফার পর প্রতিক্রিয়া দীনেশের।

এদিনই ভোটের মুখে ফের বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে তৃণমূল। রাজ্যসভায় দাঁড়িয়ে নাটকীয়ভাবে ইস্তফা দেন তৃণমূল সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী। ইস্তফা দেওয়ার পর তৃণমূল সাংসদ বলেন, দমবন্ধ হয়ে আসছে। দলে থেকে কাজ করা যাচ্ছে না। এর থেকে বাংলায় গিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াব। এটাই আমার অন্তরাত্মার ডাক। এর আগে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইটের প্রশংসা করে রিট্যুইট করেন তৃণমূল সাংসদ। ক্ষোভের কথা আগে দলকে জানাননি, দীনেশ ত্রিবেদীর ইস্তফা প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া সৌগত রায়ের। দলে এলে স্বাগত জানাব, বলেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। পদ্ধতি মেনে ইস্তফা দিন, দীনেশ ত্রিবেদীকে বলেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান।

মনমোহন সিং মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যপ্রতিমন্ত্রী ও পরে রেলমন্ত্রী হন দীনেশ ত্রিবেদী। ২০০৯ ও ২০১৪-য় ব্যারাকপুর থেকে তৃণমূলের টিকিটে লড়ে লোকসভার সাংসদ হন তিনি। ২০১৯-এর লোকসভা ভোটে বিজেপির অর্জুন সিংয়ের কাছে হেরে যান দীনেশ ত্রিবেদী। এরপর রাজ্যসভার সাংসদ হন।

এর আগে ১৯৯০-৯৬ ও ২০০২-২০০৮ পর্যন্ত রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন দীনেশ ত্রিবেদী। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন তৃণমূলে।

Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola