রোজা শুরু হয়েছে আগেই, আগামীকাল রামনবমী। এর মাঝে রাজ্যে হিংসা ছড়ানোর চক্রান্ত করছে বিজেপি। ওদের ফাঁদে পা দেবেন না। জিয়াগঞ্জের সভা থেকে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন নির্বাচনী সভা থেকে তৃণমূল নেত্রী বলেন, ''বাংলা যাতে দাঙ্গাবাজদের হাতে না যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। মাথা ঠান্ডা করে আমাদের ভোটটা করতে হবে। কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না, অন্যকেও পা দিতে দেবেন না।আগামীকাল রামনবমী আছে, শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুন। আমি সবাইকে আগাম শুভেচ্ছো জানাচ্ছি। রোজা চলছে, তারও শুভেচ্ছা জানাই। আমরা এমন কিছু করব না, যাতে হিন্দু-মুসলমানে দাঙ্গা বাঁধিয়ে দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিজেপির প্ল্যান আছে, সেই পরিকল্পনায় আমরা যেন মদত না দিই। ইলেকশনটা একটা বড় রাজনৈতিক যুদ্ধ।সেখানে ওদের প্ল্যান ভেস্তে দিতে হবে।''
তৃণমূল নেত্রীর এই বক্তব্যের পাল্টা দিয়েছে বিজেপি। এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ''মাননীয়া বিজেপির দিকে ফাঁদ পাতার অভিযোগ করছেন। অন্যদিকে, ওনার ডান হাত ফিরহাদ হাকিম গালাগালি দিয়ে বিজেপিকে প্রকাশ্যে মারার কথা বলছেন। এর থেকে বুঝতে হবে প্ররোচনাটা কে দিচ্ছে ? মাননীয়া আগে নিজের ঘর সামলাম, নিজের মন্ত্রীদের সামলান। ওদের বলুন, যাতে প্ররোচনা-উসকানিমূলক মন্তব্য থেকে বিরত থাকে।''
এই বলেই থেমে থাকেননি এই বিজেপি নেতা। পাল্টা তিনি দাবি করেছেন, ''আজ ও কাল রামনবমী ও রোজার মধ্যে যদি কোনও গন্ডগোল হয়, তার জন্য দায়ী থাকবে তৃণমূল। কারণ মাননীয়া বুঝে গেছেন, তারা নির্বাচনে হেরে যাচ্ছেন। তাই এইসব করে অন্যদিকে মানুষের মন ঘুরিয়ে দিতে চাইছেন। নেত্রী নিজে সভায় সভায় সবাইকে প্ররোচনা দিচ্ছেন। রাজ্যে নির্বাচন পরবর্তী হিংসা শুরু হেয়ে গেছে। যেসব জায়গায় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে সেখানে, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বোমাবাজি করছে। ঘর ভাঙচুর করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করব, এসব দিকে নজর দিন।বাংলায় বিজেপি কখনোই হিংসা চায় না। আমরা রাজ্যে শান্তি চাই।''
এদিন নির্বাচনী সভা থেকে তৃণমূল নেত্রী বলেন, ''বাংলা যাতে দাঙ্গাবাজদের হাতে না যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। মাথা ঠান্ডা করে আমাদের ভোটটা করতে হবে। কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না, অন্যকেও পা দিতে দেবেন না।আগামীকাল রামনবমী আছে, শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুন। আমি সবাইকে আগাম শুভেচ্ছো জানাচ্ছি। রোজা চলছে, তারও শুভেচ্ছা জানাই। আমরা এমন কিছু করব না, যাতে হিন্দু-মুসলমানে দাঙ্গা বাঁধিয়ে দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিজেপির প্ল্যান আছে, সেই পরিকল্পনায় আমরা যেন মদত না দিই। ইলেকশনটা একটা বড় রাজনৈতিক যুদ্ধ।সেখানে ওদের প্ল্যান ভেস্তে দিতে হবে।''
তৃণমূল নেত্রীর এই বক্তব্যের পাল্টা দিয়েছে বিজেপি। এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ''মাননীয়া বিজেপির দিকে ফাঁদ পাতার অভিযোগ করছেন। অন্যদিকে, ওনার ডান হাত ফিরহাদ হাকিম গালাগালি দিয়ে বিজেপিকে প্রকাশ্যে মারার কথা বলছেন। এর থেকে বুঝতে হবে প্ররোচনাটা কে দিচ্ছে ? মাননীয়া আগে নিজের ঘর সামলাম, নিজের মন্ত্রীদের সামলান। ওদের বলুন, যাতে প্ররোচনা-উসকানিমূলক মন্তব্য থেকে বিরত থাকে।''
এই বলেই থেমে থাকেননি এই বিজেপি নেতা। পাল্টা তিনি দাবি করেছেন, ''আজ ও কাল রামনবমী ও রোজার মধ্যে যদি কোনও গন্ডগোল হয়, তার জন্য দায়ী থাকবে তৃণমূল। কারণ মাননীয়া বুঝে গেছেন, তারা নির্বাচনে হেরে যাচ্ছেন। তাই এইসব করে অন্যদিকে মানুষের মন ঘুরিয়ে দিতে চাইছেন। নেত্রী নিজে সভায় সভায় সবাইকে প্ররোচনা দিচ্ছেন। রাজ্যে নির্বাচন পরবর্তী হিংসা শুরু হেয়ে গেছে। যেসব জায়গায় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে সেখানে, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বোমাবাজি করছে। ঘর ভাঙচুর করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করব, এসব দিকে নজর দিন।বাংলায় বিজেপি কখনোই হিংসা চায় না। আমরা রাজ্যে শান্তি চাই।''