কলকাতা: 'তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার হাওয়া বঙ্গে দরজা খুলে দিয়েছে বিজেপির।' প্রশান্ত কিশোরের ক্লাবহাউস অডিও টেপ ঘিরে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। বেগতিক দেখে মুখ খুললেন তৃণমূলের 'পলিটিক্যাল স্ট্র্যাটেজিস্ট'। কী বললেন মমতার আস্থাভাজন ?
রাজ্যে চতুর্থ দফার ভোটের মধ্যেই বিস্ফোরক অডিও টেপ প্রকাশ করে বিজেপি। গেরুয়া ব্রিগেডের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ক্লাব হাউস অডিও টেপে বঙ্গে বিজেপির পালে হাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন খোদ ঘাসফুলের রাজনৈতিক পরামর্শদাতা। সকালেই টুইট করে এই দাবি করেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। যা ঘিরে আলোড়ন পড়ে যায় রাজ্যে।
চতুর্থ দফার ভোটে পিকে-র এই টেপ যে প্রভাব ফেলতে পারে তা ভালোই উপলব্ধি করেছে ঘাসফুল ব্রিগেড। তড়িঘড়ি খোদ ময়দানে নামেন প্রশান্ত কিশোর। টুইট করে তিনি লেখেন, এই বিষয়টা দেখে আমি খুশি যে, নিজেদের দলের নেতাদের থেকে ক্লাবহাউস চ্যাটকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। সাহস থাকলে চ্যাটের একাংশ প্রকাশ না করে পুরোটা প্রকাশ করুক বিজেপি। আমি এই কথাটা আগেও বলেছি- আবার বলছি, বাংলায় ১০০ আসন পাবে না বিজেপি। 'তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার হাওয়া বঙ্গে দরজা খুলে দিয়েছে বিজেপির।' প্রশান্ত কিশোরের ক্লাবহাউস অডিও টেপ ঘিরে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। বেগতিক দেখে মুখ খুললেন তৃণমূলের 'পলিটিক্যাল স্ট্র্যাটেজিস্ট'। কী বললেন মমতার আস্থাভাজন ?
এদিকে বিষয়টা নিয়ে মুখ খুলেছে বিজেপিও। অমিত মালব্যর টুইট প্রকাশ করে রাজ্য বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরো রাজনীতি মুসলিম তোষণের ওপর ভিত্তি করে চলে। বাংলায় কখনোই কোনও পক্ষ রাজ্যের জনগণকে সমান চোখে দেখেনি। এই টেপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বঙ্গ রাজনীতিতে সব বিষয়ে ফেল হওয়ার নিদর্শন। এখন আর গোপন করার কিছুই নেই। ২ তারিখ কেবল আনুষ্ঠানিকতা বাকি থাকবে।
পিকের অডিও টেপ নিয়ে মুখ খুলেছে তৃণমূলও। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও'ব্রায়েনের কথায়, চতুর্থ দফায় ওরা শূন্য বা ১-২টো আসন পেতে পারে। তাই মরিয়া হয়ে উঠেছে। এই ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ওরা পুরো টেপ প্রকাশ করলে তৃণমূল কংগ্রেস সাংবাদিক সম্মেলন করে এর জবাব দেবে। এদিকে বিষয়টা নিয়ে মুখ খুলেছে বিজেপিও। অমিত মালব্যর টুইট প্রকাশ করে রাজ্য বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুরো রাজনীতি মুসলিম তোষণের ওপর ভিত্তি করে চলে। বাংলায় কখনোই কোনও পক্ষ রাজ্যের জনগণকে সমান চোখে দেখেনি। এই টেপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বঙ্গ রাজনীতিতে সব বিষয়ে ফেল হওয়ার নিদর্শন। এখন আর গোপন করার কিছুই নেই। ২ তারিখ কেবল আনুষ্ঠানিকতা বাকি থাকবে।
পিকের অডিও টেপ নিয়ে মুখ খুলেছে তৃণমূলও। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও'ব্রায়েনের কথায়, চতুর্থ দফায় ওরা শূন্য বা ১-২টো আসন পেতে পারে। তাই মরিয়া হয়ে উঠেছে। এই ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। ওরা পুরো টেপ প্রকাশ করলে তৃণমূল কংগ্রেস সাংবাদিক সম্মেলন করে এর জবাব দেবে।