মুম্বই: ছিলেন আমিরের ছায়াসঙ্গী। গত ২৫ বছর ধরে তাঁর সঙ্গে কাজ করতেন আমোস। বুধবার লকডাউনের ভোরেই তিনি চলে গেলেন মুম্বইয়ের হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে। বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু, খবর সংবাদমাধ্যম সূত্রে।
আমির-ঘনিষ্ঠ করিম হাজী জানালেন, আমোস শুধু আমিরের সঙ্গে কাজই করতেন তাই নয়, তাঁর পরিবারেরও ঘনিষ্ঠ ছিলেন। অসুস্থতার খবর শুনেই হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়ান সস্ত্রীক আমির।
আমোসের কথা বলতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, প্রত্যেকের সঙ্গেই দারুণ ব্যবহার ছিল তাঁর। তিনি ছিলেন দরাজ মনের মানুষ। একই সঙ্গে যথেষ্ট পরিশ্রমীও। কোনও কঠিন অসুখেও ভুগছিলেন না তিনি। তাই তাঁর হঠাৎ মৃত্যুতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। কার্যত ভেঙে পড়েছেন আমির-কিরণও।
সম্প্রতি দাদু হয়েছেন আমোস। পরিবারে আছেন তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান।