অভিযোগ, ওই ব্যক্তি মহেশ ভট্টকে ফোন ও হোয়াটসঅ্যাপে হুমকি দিয়েছে, ৫০ লাখ টাকা না দিলে তাঁর স্ত্রী সোনি রাজদান ও মেয়ে আলিয়া ভট্টকে গুলি করে মারবে সে।টাকা জমা দেওয়ার জন্য লখনউয়ের পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বরও দেয়। এরপরই তদন্তে নেমে সন্দীপকে আটক করে মুম্বই পুলিশের অ্যান্টি এক্সটরশন সেল।
২ বছর আগে ভট্ট পরিবারকে খুনের ছক কষার অভিযোগে ১৩জন গ্রেফতার হয়। এরপর আবার গত মাসের ২৬ তারিখ মহেশ ভট্টের কাছে সন্দীপের ফোন আসে।
মহেশ প্রথমে ওই ফোনে খুব একটা গুরুত্ব দেননি। কিন্তু এরপর এসএমএস ও হোয়াটসঅ্যাপেও একই বার্তা আসে। প্রেরক দাবি করে, সে একজন গ্যাং লিডার। দাবিমত টাকা না দিলে সোনি রাজদান ও আলিয়া ভট্টের ওপর কয়েক রাউন্ড গুলি চালানোর হুমকি দেয় সে।
এরপরেই মহেশ ভট্ট জুহু পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন। মুম্বই পুলিশ ভট্ট পরিবারের বিবৃতি রেকর্ড করেছে, বাড়িয়ে দেওয়া হয় নিরাপত্তা।