মুম্বই: কখনওই নাকি শান্ত হয়ে বসতে পারেন না দীপিকা, আর সেইজন্য ভীষণ বিরক্ত হন রণবীর! শুধু তাই নয়, এই নিয়ে নাকি স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরিবারের কাছে অভিযোগও করেছেন স্বামী। লকডাউনে দাম্পত্য জীবনের খুনশুটির কথা বললেন দীপিকা পাড়ুকোন।
সবসময়ই কোনও না কোনও কাজে যুক্ত থাকতে পছন্দ করেন দীপিকা। লকডাউনে বারণ বাড়ির বাইরে যাওয়া। তাই বাড়ির মধ্যেই বিভিন্ন কাজ করে বেড়াচ্ছেন তিনি। কখনও পরিষ্কারের কাজ, কখনও রান্না, সবসময়ই ব্যস্ত থাকা পছন্দ দীপিকার। তাঁর কথায়, 'আগে আমার মা বলতেন, আর এখন রণবীর বলে, তুমি কি কখনও একটু চুপ করে বসতে পারো না!' এমনকি এটা নিয়ে পরিবারের কাছে অভিযোগ পর্যন্ত করেছেন রণবীর।
কিছুদিন আগেই নাকি কাজ করতে গিয়ে পিঠে চোট পেয়েছেন দীপিকা। তাই একদিন রণবীর জিমে যাওয়ীর আগে তাঁকে বলে গিয়েছিলেন বিছানা ছেড়ে না উঠতে। ২০ মিনিট পরেই দীপিকা কি করছে দেখার জন্য চুপিচুপি ফিরে আসেন রণবীর। আর তখন বিছানা ছেড়ে তাকের ওপর উঠে জিনিস পরিষ্কার করতে ব্যস্ত ছিলেন দীপিকা! রাগ করে রণবীর নাকি তাঁকে হামেশাই বলেন, 'ফট-ফট' অর্থাৎ সবসময় ছটফট না করতে। পরিবারের সামনেও দিপীকার এই 'ফট-ফট' নাম ফাঁস করে দিয়েছেন রণবীর।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দীপিকা জানান, লকডাউনে সময় কাটানোর জন্য রণবীর নাকি সবচেয়ে ভালো মানুষ। কারণ দিনের মধ্যে ২০ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটাচ্ছেন রণবীর। ফলে নিজের ইচ্ছা মতো কাজ করতে পারছেন দীপিকা। বাকি সময় একসঙ্গে শরীরচর্চা, সিনেমা দেখা আর রান্না নিয়েই সময় কাটাচ্ছেন এই জুটি।
করোনা প্রতিরোধের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল পিএমকেয়ারস-এ অনুদান দিয়েছেন এই জুটি। তবে টাকার অঙ্ক গোপন রাখায় অনুরাগীদের প্রশংসা পেয়েছেন।
পরিবারের কাছে তাঁকে নিয়ে অভিযোগ করেন রণবীর! মুখ খুললেন দীপিকা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
07 Apr 2020 12:03 PM (IST)
কখনওই নাকি শান্ত হয়ে বসতে পারেন না দীপিকা, আর সেইজন্য ভীষণ বিরক্ত হন রণবীর! শুধু তাই নয়, এই নিয়ে নাকি স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরিবারের কাছে অভিযোগও করেছেন স্বামী। লকডাউনে দাম্পত্য জীবনের খুনশুটির কথা বললেন দীপিকা পাড়ুকোন।
ব্রেকআপের যাবতীয় গল্প যে স্রেফ গল্পই, তা আবার প্রমাণ করলেন দীপিকা পাড়ুকোন ও রণবীর সিংহ। একসঙ্গে ডিনার ডেটে দেখা গেল তাঁদের।
NEXT
PREV
বিনোদন (entertainment) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -